অর্থনৈতিক সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয় সম্পর্কে জানুন

সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা, আজকে আমার এই আর্টিকালিটিতে আপনারা জানতে চলেছেন, অর্থনৈতিক সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয়, ভূমিকা সেসব বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। অর্থনৈতিক সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয়, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কিভাবে গুরুতারক করে থাকে, সেসব বিষয়ে অনেক না অজানা তথ্য জানানোর চেষ্টা করেছি। যদি আপনাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রেমিটেন্স ও কৃষি আমাদের জীবনে কিভাবে কাজ করে থাকে, গুরুত্ব পালন করে থাকে সেসব।
অর্থনৈতিক সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয় সম্পর্কে জানুন
বিষয়ে জানার আগ্রহ থেকে থাকে, তাহলে আশা করব আমার এই আর্টিকেলটি পুরো পড়বেন। আপনার অনেক উপকারে আসবে, এবং অনেক না জানা তথ্য জানতে পারবেন। তার জন্য সাথে থাকুন বিস্তারিত জানুন। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিশাল দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে, তৈরি করা হয়েছে দেশে খাদ্য, শষার পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। অন্যদিকে স্থল রপ্তানি ও রেমিটেন্স আকারে শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রার রির্জাপুর রয়েছে। এসবের সম্মিলিত ফল দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার শক্তি সারাদেশ সড়ক মহাসড়ক ও মেগা প্রকল্প।

অর্থনৈতিক উন্নয়নের বৈশিষ্ট্য

কঠিন পরিশ্রমে কৃষক শ্রমিক ও প্রবাসী বীরদের ঘাম ও শ্রমের সৃষ্টি বাংলাদেশের উন্নয়নে কিংবদন্তি হয়ে বিশ্বের কাছে হয়ে উঠেছে ও দৃষ্টান্ত। স্বাধীনতার পর মাত্র ৭৮৬ কোটি টাকার বাজেটে গুণ বেড়ে এখন ছয় লাখ তিন হাজার কোটি টাকায় মার্কিন্থিং ট্র্যা ওয়েলেক্ট এক্স এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

এটা শুধু জিপিডি প্রবৃত্ত নয় অত্যন্ত সমৃদ্ধির দিক থেকেও বাংলাদেশের বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। আমেরিকা কানাডা ইংল্যান্ড জাপান হংকং চীন ভারত সহ ধোনির সংখ্যা বৃদ্ধির দিক থেকে বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়নের সফলতাঃ যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলায় খাদ্য সংকট সাড়ে সাত কোটি মানুষের হলেও মোট ফসল উৎপাদিত হয়েছে ১ কোটি টন। ফসল উৎপাদনে চার কোটি টনে পৌঁছেছে ঘাটতির বাংলাদেশ এখন খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পন্ন সব বাধা অতিক্রম করে কঠোর পরিশ্রমও ঘামের মাধ্যমে কৃষির প্রায় সব উপখাতে কৃষকের মন ও আত্মার জয়জয়কার।
৫০ বছর ধরে শ্রমজীবী মানুষ সমৃদ্ধির চাকা কে পেছনে থেকে ঠেলে দেশের অর্থনৈতিক ভিত্তি তৈরি করেছেন শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তারা বাংলাদেশে পোশাক খাতের অগ্রগতি করেছেন অপ্রতিরোধ্য। লাল সবুজের পতাকা বিশ্বের শীর্ষে উত্তোলন করার জন্য নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। প্রায় চার কোটি প্রবাসী তাদের অমানবিক শ্রমের প্রায় পুরো আয় দেশে পাঠিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন উন্নয়নের পথে।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইতিবাচক অগ্রগতিঃ প্রায় এক দশক ধরে বিশ্বের শীর্ষ সংস্থা বিভিন্ন উন্নয়নের সহযোগী বিশেষ করে বিশ্ব ব্যাংক আই এম এফ এ ডি জাইকা গোল্ডম্যান ওয়ার্ল্ড স্টেট জার্নাল এইচএসবিসি সিটি ব্যাংক এনে পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে ডাইমন ইমাজিন টাইগারসহ বিভিন্ন নামে ডাকা হচ্ছে সেই কারণে ধারাবাহিকভাবে উচ্চ জিডিপি।
দারিদ্র্য বিমোচন শিক্ষা অবকাঠামগত উন্নয়ন রিজাব রেমিটেন্স প্রবাস আইরপ্তানি মাথাপিছু আয় সামাজিক নিরাপত্তা অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেশসহ বিশ্বে অনেক দেশকে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ এখন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে বড় চমক বলে মনে করা হয়।
আরো পড়ুনঃ নাগরিক সেবা ও ই-কমার্সের অসুবিধা
  • সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সূচকঃ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রায় সব সূত্রকেই বাংলাদেশ ভারত ও পাকিস্তানের অনেক এগিয়ে নারী শিক্ষা জনসংখ্যা বৃদ্ধি হারায় বাণিজ্য ঘাটতি দারিদ্র ও চরম দারিদ্র্য রাজ নিরাপদ সুপে পানি আবাসন স্কুলে ভর্তি মাতৃমৃত্যুর হার শিশু মৃত্যুর হারের মতো সব।
সূচকে বাংলাদেশ অর্জন সর্বজনীনভাবে স্বীকৃত। এই সাফল্যের পিছনে একমাত্র অগ্রগতি বলা যায় অর্থনীতি প্রধান তিনটি খাত কৃষি রপ্তানি ও প্রবাসী আয় এর উপর নির্ভর করে সক্ষমতা তৈরিতে সফল হয়েছে।

বাংলাদেশের উন্নয়নে কৃষির ভূমিকা

অর্থনৈতিক উন্নয়নে রপ্তানি রেমিটেন্স ও কৃষির ভূমিকা অপরিসীম। বাংলাদেশের কৃষকরা ঝড় জলোচ্ছ্বাস বন্যা খরা সহ সব ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করেও দ্বিগুন্দরতা ও শক্তি দিয়ে কৃষির অগ্রগতি বজায় রেখেছেন। উন্নত বীজ সার কীটনাশক সহ সব ধরনের কৃষি উপকরণ ব্যবহার করে তারা জমি খয়ের পরেও কয়েক গুণ বেশি ফসল উৎপন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন।

রপ্তানি ও পোশাক খাত কৃষির মতই অবদান রাখছে বাংলাদেশ উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রায় চার মিলিয়ন কর্মী তুলনামূলকভাবে কম মজুরিতে কাজ করে যায় যা প্রতিযোগিতা বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে এই ফলে চীনের পরে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষে তৈরি পোশাক রপ্তানি কারক দেশ বলে গণ্য করা হয়েছে। করোনার কারণে গত অর্থবছরের রপ্তানি কিছুটা কমলেও মোটর রপ্তানি আয়ের অর্ধ শতাংশ এসেছে তৈরি পোশাক খাক থেকে।

রেমিট্যান্স অর্থনীতি বলতে কি বুঝ

বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ও উন্নতি করতে অন্য যে খাঁটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে তা হলো প্রবাসী আয় প্রবাসীরা তাদের পরিবার প্রিয়জন ছেড়ে দিনরাত পরিশ্রম করে প্রবাসী হয়ে তাদের উপার্জনের বেশিরভাগ দেশে পাঠান। এর উপর ভিত্তি করে আজ দেশের সমৃদ্ধ এসেছে।

১৯৮৬ সাল থেকে 88 সালে প্রবাস আইন ছিল মাত্র ৪৯ মিলিয়ন ডলার কিন্তু ২০২০ সালের পরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসে দাঁড়িয়েছে ২২ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশি মুদ্রা এর পরিমাণ ১ লাখ ৮ হাজার কোটি টাকা। তাই বাংলাদেশকে অর্থনীতি উন্নয়নে কৃষির ভূমিকাটা যতটা না গুরুত্বপূর্ণ ঠিক ততটাই রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়নে ডিজিটাল প্লাটফর্মের ব্যবসাঃ ডিজিটাল বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে দ্বিগুণ হারে এনবিআরের বিশ্লেষণ অনুযায়ী আগামী বছরের দেশের ডিজিটাল প্লাটফর্মে ব্যবসা দাঁড়াবে প্রায় 30 হাজার কোটি টাকা। প্রযুক্তি ব্যবহার করে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ঘরে বসেই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন তরুণরা। এই খাতের রপ্তানি আয় ওএক বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে দেশে প্রায় শতভাগ আমদানি নির্ভর করছে মোবাইল ফোন ল্যাপটপ এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে।
দেশে খাদ্যশস্যের প্রজাত্ম্য সরবরাহ রয়েছে অন্যদিকে স্থল রপ্তানি ও রেমিটেন্স আকারে শক্তিশালী বৈদেশিক মুদ্রার জাত রয়েছে এসবের সম্মিলিত ফল দেশকে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আজকে আমার এই আর্টিকেলটিতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের রপ্তানি রেমিটেন্স কৃষির ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরেছি।

শেষ কথা অর্থনৈতিক সাফল্য কিভাবে পরিমাপ করা হয় সম্পর্কে জানুন

সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা, আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি অজানা কিছু তথ্য জেনে থাকেন তাহলে একটি লাইক কমেন্ট শেয়ার এর মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন এবং অন্যদের জানারও সুযোগ করে।
দিবেন শেয়ার করে দিবেন এরকম আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন আপনাদের একটি লাইক একটি কমেন্ট আমার লেখার আগ্রহ এবং আপনাদের আরো নতুন নতুন তথ্য তুলে দেওয়া ইচ্ছাটা বাড়িয়ে দিবে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url