অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায় - পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়
সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা, আপনারা অনেকেই অনেক সমস্যায় রয়েছেন, বিশেষ করে পুরুষের নানান রকমের জটিল সমস্যা, যা কিনা মানুষের সামনে প্রকাশ করতে পারেন না সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরেছি, আমার এই পোস্টটিতে অন্ডকোষের চুলকানি দূর করার উপায়, চুলকানি এক ধরনের ছত্রাক জনিত অস্বস্তিকর চর্মরোগ, আর এই চর্মরোগ এ অস্বস্তিকর রোগ যদি হয় আপনার অন্ডকোষে তাহলে সেটা সমাধান কিভাবে করবেন।
অন্ডকোষের চুলকানি দূর করার উপায় হয়েছে আমার এই পোস্টটিতে, এছাড়াও এই পোস্টটি আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে তাহলে আরো জানতে পারবেন, পুরুষের প্রসবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়, পুরুষের চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম সম্পর্কেও রয়েছে, বিস্তারিত আলোচনা তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
পুরুষের চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম
পুরুষের চুলকানি দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম পাওয়া যায়। এখানে কিছু ক্রিমের নাম দেওয়া হলো।
- Lotrimin Creamঃ এই ক্রিমটি ত্বকের ইনফেকশন এবং পুরুষাঙ্গে চুলকানি বা জক ইচ রোগে ব্যবহৃত হয়।
- Fungiderm Creamঃ এই ক্রিমটি ক্যানডিডা, ট্রাইকোফাইটন বা মাইক্রোস্পোরাম নামক ছত্রাকের বিরুদ্ধে কার্যকর।
- Clotrimazole Creamঃ এই ক্রিমটিও ক্যানডিডা, ট্রাইকোফাইটন বা মাইক্রোস্পোরাম নামক ছত্রাকের বিরুদ্ধে কার্যকর।
- Lamisil Creamঃ এই ক্রিমটি জক ইচ বা পুরুষাঙ্গের চুলকানি নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। ফাংগাল ইনফেকশনের কারণে ত্বকে হওয়া প্রদাহেও এটি ব্যবহার করা হয়।
- Micatin Creamঃ এটি একটি এন্টিফাংগাল ক্রিম যা ত্বকের ইনফেকশন, গোলকৃমির সংক্রমণে সৃষ্ট ত্বকের ক্ষত এবং পুরুষাঙ্গে চুলকানি বা জক ইচ রোগে ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুনঃ পুরুষাঙ্গে কালোজিরার তেল ব্যবহারের নিয়ম
এই ক্রিমগুলি ব্যবহারের আগে আক্রান্ত স্থান ভালোভাবে পরিষ্কার করে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর পরিমাণ মতো নিয়ে আক্রান্ত স্থানের উপর একটি পাতলা আবরণের মতো প্রলেপ দিয়ে লাগাতে হবে। এই ক্রিমগুলি সাধারণত দিনে একবার বা দুইবার ব্যবহার করা হয়। তবে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এই ক্রিমগুলি ব্যবহার করা উচিত নয়। চুলকানির কারণ এবং উপযুক্ত চিকিৎসা নির্ধারণের জন্য একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা ভালো।
অন্ডকোষে কি কি রোগ হয়
অন্ডকোষে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, যেমনঃ
- হাইড্রোসিলঃ অন্ডকোষের বাইরের দিকে পানি জমে গেলে হাইড্রোসিল হয়। এটি প্রদাহ অথবা আঘাতের কারণে হতে পারে।
- অন্ডকোষের টিউমারঃ অন্ডকোষের টিউমার হলে অন্ডকোষ অস্বাভাবিক ভাবে বড় হতে থাকে এবং এটি ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
- হার্নিয়াঃ এটি অন্ডকোষের একটি কমন রোগ। হার্নিয়া থাকলে পেটের নাড়ী ভুড়িতে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যেতে পারে। চিকিৎসায় সাধারণত অস্ত্রপচার করা হয়।
- অন্ডথলি ফুলে যাওয়াঃ অন্ডকোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধির কারণে অন্ডথলি ফুলে যেতে পারে। চিকিৎসায় প্রথমে ঘরোয়া পদ্ধতি এবং পরে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া হয়।
- অন্ডকোষের প্রদাহ (Orchitisঃ) এটি সাধারণত সংক্রমণের কারণে হয় এবং এতে অন্ডকোষ ফুলে যায়। চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যথানাশক ঔষধ দেওয়া হয়।
এই রোগগুলি ছাড়াও অন্যান্য রোগ হতে পারে, তাই যদি অন্ডকোষে কোনো সমস্যা অনুভব করেন, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সঠিক নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায়
অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করা যেতে পারেঃ
- অন্ডকোষের চুল পরিষ্কার করাঃ ৭-১৪ দিন পর পর অন্ডকোষের চুল পরিষ্কার করুন।
- ঠান্ডা সংকোচনঃ ঠান্ডা জলে ভেজানো তোয়ালে অন্ডকোষের উপর ১০-১৫ মিনিটের জন্য রাখুন।
- ঠান্ডা সংকোচনঃ ঠান্ডা জলে ভেজানো তোয়ালে অন্ডকোষের উপর ১০-১৫ মিনিটের জন্য রাখুন।
- ঔষধের ব্যবহারঃ চুলকানির জন্য কোনাজোল ক্রিম বা পেভিসিন ক্রিমের মতো ঔষধ ব্যবহার করা যেতে পারে।
- পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখাঃ আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন। নিয়মিত গোসল করে অন্ডকোষের চামড়া পরিষ্কার রাখা জরুরি।
- অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি পাতলা স্তর অ্যালোভেরা জেল অন্ডকোষে প্রয়োগ করুন এবং দিনে কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে কালোজিরার উপকারিতা
এই উপায়গুলি সাধারণত চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। তবে, যদি চুলকানি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পুরুষের অন্ডকোষের কাজ কি
পুরুষের অন্ডকোষের মূল কাজ হলো শুক্রাণু এবং টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন করা। এখানে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হলো শুক্রাণু হলো পুরুষের প্রজনন কোষ, যা মেয়েদের ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়ে ভ্রুণ সৃষ্টি করে।
- শুক্রাণু উৎপাদনঃ অন্ডকোষ পুরুষের প্রজনন তন্ত্রের একটি অংশ এবং এটি শুক্রাণু উৎপাদন করে।
- টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদনঃ অন্ডকোষ টেস্টোস্টেরন হরমোনও উৎপাদন করে, যা পুরুষের যৌন বৈশিষ্ট্য এবং প্রজনন ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে।
আরো পড়ুনঃ খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
অন্ডকোষের এই কাজগুলি পুরুষের শারীরিক এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্ডকোষের সঠিক কাজ না হলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা এবং সাধারণ স্বাস্থ্যে প্রভাব পড়তে পারে।
পুরুষের অন্ডকোষের চামড়া ওঠার কারণ
পুরুষের অন্ডকোষের চামড়া ওঠার বিভিন্ন কারণ হতে পারে, যেমনঃ
- বয়সঃ বয়সের সাথে সাথে অন্ডকোষের চামড়া শিথিল হতে পারে এবং তার ফলে চামড়া ওঠার ঘটনা ঘটতে পারে।
- আঘাত বা সংক্রমণঃ অন্ডকোষে আঘাত পেলে বা সংক্রমণ হলে চামড়া ফুলে যেতে পারে এবং তার ফলে চামড়া ওঠার ঘটনা ঘটতে পারে।
- তাপমাত্রা পরিবর্তনঃ অন্ডকোষের চামড়া তাপমাত্রার প্রতি সংবেদনশীল। ঠান্ডা পরিবেশে চামড়া সংকুচিত হয়ে যায় এবং গরমে প্রসারিত হয়।
আরো পড়ুনঃ জরায়ু ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ
যদি এই ধরনের কোনো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তারা সঠিক কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করবেন।
অন্ডকোষের সমস্যা হলে কিভাবে বুঝব
নারীরা প্রায়শই লজ্জা ও সংকোচের কারণে বেশ কিছু অসুখ সম্পর্কে পরিবারের কাছে তথ্য গোপন করেন। দেখা যায় খুব জটিল পরিস্থিতি হলে তখনই সেটি প্রকাশ পায়। কিন্তু বিশ্বব্যাপী পুরুষেরাও অনেক সময় তাদের নানা অসুখ সম্পর্কে লজ্জা বোধ করেন এবং তথ্য গোপন করেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, এর বেশিরভাগই প্রজননতন্ত্রের নানা অসুখ। অণ্ডকোষের নানাবিধ সমস্যা, যৌন দুর্বলতা, ফিস্টুলা, গাইনোকোমেশিয়া বা পুরুষের স্তন বৃদ্ধি এর মধ্যে কয়েকটি। অন্ডকোষের সমস্যা বুঝতে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি লক্ষ্য করা যেতে পারেঃ
আরো পড়ুনঃ জরায়ু ক্যানসারের ভ্যাকসিন
- প্রস্রাবে সমস্যা বা ব্যথাঃ প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া অনুভব হলে এটি সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
- অন্ডকোষে ব্যথা বা অস্বস্তিঃ অন্ডকোষে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভব হলে এটি কোনো সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
- অন্ডকোষে গাঁট বা শক্ত অংশ অনুভব হওয়াঃ অন্ডকোষে কোনো গাঁট বা শক্ত অংশ পাওয়া গেলে এটি টিউমারের লক্ষণ হতে পারে।
- অন্ডকোষে তরল জমে যাওয়াঃ অন্ডকোষে তরল জমে গেলে এটি হাইড্রোসিল বা অন্য কোনো সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে।
- অন্ডকোষে ফুলে যাওয়া বা ভারী বোধ হওয়াঃ অন্ডকোষ ফুলে গেলে বা ভারী বোধ হলে এটি প্রদাহ বা অন্য কোনো সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
এই লক্ষণগুলি ছাড়াও অন্যান্য লক্ষণ হতে পারে, তাই যদি অন্ডকোষে কোনো অস্বাভাবিক অনুভূতি বা পরিবর্তন লক্ষ্য করেন, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সঠিক নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুনঃ জরায়ু ক্যান্সারের পরীক্ষা নিরীক্ষা
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়
পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে:
- ঘরোয়া প্রতিকারঃ চুলকানি কমাতে কাপড় দিয়ে চাপ দিতে পারেন।
- খাদ্যাভ্যাসঃ যেসব খাবারে চুলকানি বা এলার্জি হয় সেগুলো বাদ দিন।
- অন্যের ব্যবহারিত জিনিস এড়ানোঃ অন্যের কাপড় বা তোয়ালে ব্যবহার না করা ভালো।
- পরিষ্কার থাকাঃ নিয়মিত পরিষ্কার থাকুন এবং সুতির অন্তর্বাস পরুন যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে।
- প্রোবায়োটিক গ্রহণঃ যদি অ্যান্টিবায়োটিক চলে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রোবায়োটিক নিতে পারেন।
- চিকিৎসাঃ যদি চুলকানি গুরুতর হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা
এই পদক্ষেপগুলি সাধারণত চুলকানি উপশমে সাহায্য করে। তবে, যদি চুলকানি অব্যাহত থাকে বা অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তারা সঠিক কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করবেন।
অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায়
অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় হলোঃ
- নারকেল তেলঃ অন্ডকোষের চারপাশে নারকেল তেল লাগালে চুলকানি কমতে পারে এবং ত্বক নরম থাকে।
- পরিষ্কার থাকাঃ নিয়মিত গোসল করে অন্ডকোষের চারপাশ পরিষ্কার রাখুন এবং ভেজা কাপড় পরিবর্তন করুন।
- ঠান্ডা সেঁকঃ ঠান্ডা তোয়ালে বা আইস প্যাক ব্যবহার করে চুলকানিযুক্ত স্থানে ঠান্ডা সেঁক দিন। এটি প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করবে।
- অ্যালোভেরা জেলঃ অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিকভাবে শীতলকরণ এবং প্রদাহবিরোধী। চুলকানিযুক্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল প্রয়োগ করুন।
- বেকিং সোডা ও লেবুর রসঃ স্নানের জলে এক চামচ বেকিং সোডা এবং কয়েক চামচ লেবুর রস মেশানো যেতে পারে, যা চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা
এই উপায়গুলি সাধারণত চুলকানি উপশমে সাহায্য করে। তবে, যদি চুলকানি অব্যাহত থাকে বা অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। তারা সঠিক কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করবেন।
লেখকের শেষ কথাঃ অন্ডকোষে চুলকানি দূর করার উপায় পুরুষের প্রস্রাবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়
প্রিয় পাঠক বৃন্দু ,এতক্ষণে আপনারা অন্ডকোষে চুলকানি দূর করা উপায় সম্পর্কে জেনে এসেছেন, পুরুষের প্রসাবের রাস্তায় চুলকানি হলে কি করনীয়, সেসব বিষয় নিয়েও অনেক না জানা তথ্য জানতে পেরেছেন, আপনাদের বলবো অন্ডকোষের চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে আমার এই পোস্টটি জানার পর,যদি আপনাদের কোন মতামত থেকে থাকে অবশ্যই একটা কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন দয়া করে, আর এরকম নতুন নতুন টিপস পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন, অন্যদের মাঝে শেয়ার করবেন আপনার একটা লাইক কমেন্ট শেয়ার আমার লেখার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলবে, এবং আপনাদের এরকম আরো নতুন নতুন টিপস তুলে দিতে পারার আগ্রহ যোগাবে ধন্যবাদ।
ফাইন