সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত - সিঙ্গাপুর কোন ধর্মের দেশ

সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা আপনি কি বিদেশে পাড়ি জমাতে চাচ্ছেন ভাবতেছেন ভালো কোন দেশে যাবেন তাহলে বলব আপনার জন্য আজকের এই পোস্টটি আমার এই বাংলা পোস্টটিতে আমি তুলে ধরেছি সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত সিঙ্গাপুর কোন ধর্মের দেশ সিঙ্গাপুরের টাকার রেট কত সিঙ্গাপুরের ডলারকে কি বলে আখ্যায়িত করা হয় সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আমার এই পোস্টটিতে তুলে ধরেছি আপনি যদি সিঙ্গাপুর পাড়ি জমাতে চান

তাহলে আপনার জন্য আজকের এই পোস্টটি আশা করি পুরোটা পড়বেন সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত সিঙ্গাপুরের দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম কি সিঙ্গাপুর কোন ধর্মের দেশ সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত সেটা যদি জানতে চান তাহলে পুরোটা পড়বেন আশা করা যায় অনেক না জানা তথ্য জানতে পারবেন যা কিনা আপনার বিদেশ ভ্রমণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুর কিসের জন্য বিখ্যাত সিঙ্গাপুর কোন ধর্মের দেশ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।

আকারে অনেকটা ছোট হলেও গুণগতভাবে সিঙ্গাপুর একটি বিখ্যাত দেশ। এই ছোট দেশটির পেছনে তার রয়েছে অনেক অজানা ইতিহাস স্থায়ী ব্যবসায়িক প্রস্তুতি উন্নত প্রযুক্তি এবং ব্যবসায়ের সুবিধা ছাড়াও আরও অনেক বিষয়ে বিখ্যাত। প্রথমত সিঙ্গাপুর অত্যন্ত নিরাপদ ও পরিচালিত একটি দেশ। এটি গ্রাহকের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং সম্মান উত্সাহিত করে এবং সার্ভিস প্রদানের বিনিময়ে সঠিকভাবে বিখ্যাত। সিঙ্গাপুরের সরকার দ্বারা প্রদত্ত অত্যন্ত কার্যকর নীতি ও ব্যবস্থা প্রণালী দেশটি একটি নিরাপদ এবং প্রস্থানসাধ্য জাতি করে তোলে। দ্বিতীয়ত সিঙ্গাপুর একটি অত্যন্ত সাফল্য়শীল ব্যবসায়িক হাব। এটি অত্যন্ত উন্নত ব্যবসায় প্রকৌশল নির্ভরযোগ্য ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং উন্নত প্রযুক্তির সাথে পরিচিত। 

এটি বিশ্বব্যাপী বাজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে আর্থিক সুরক্ষা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রস্তুতি প্রদান করে।তৃতীয়ত সিঙ্গাপুর একটি মানবিক সম্প্রদায় এবং সংস্কৃতির বিস্তারিত সাম্প্রতিক সাক্ষাত্কার। এটি বিভিন্ন ধর্ম ভাষা এবং সংস্কৃতির মানুষের নিজস্ব সম্পদ এবং ইতিহাস উল্লেখযোগ্য গৌরবে গড়েছে। সিঙ্গাপুরের সংস্কৃতির বৈশিষ্ট্য সহজে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বিভিন্ন ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক উৎসব এবং উৎসবের আয়োজন সিঙ্গাপুরের জনপ্রিয়তার মূল কারণ। একাধিক পরিপাটি বিবেচনা করা যায় যে সিঙ্গাপুর বিশ্বব্যাপীতে অত্যন্ত প্রশংসিত এবং বিখ্যাত দেশে এবং এটির খারাপ নাম ছাড়াই এটি নিজেকে একটি সাফল্য়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তার উন্নত ব্যবসায় প্রকৌশল নিরাপত্তা এবং সামাজিক সংক্রান্ত প্রস্তুতি একইসাথে দেশের প্রয়োজনীয় অংশ। সিঙ্গাপুর একটি দ্রুত উন্নত এবং একটি ভবিষ্যতকে পরিপাটিত দেশ।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ধনী নগর রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর। এক সময়ের ব্রিটিশ উপনিবেশের বাণিজ্যিক স্থান হিসেবে ব্যবহৃত দেশটি বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক হাব-এ পরিণত হয়েছে। দেশটিকে এশীয় অর্থনীতির বাঘ বলা হয়।রক্ষণশীল নিয়ম ও কঠোর স্থানীয় আইনের জন্যও বিখ্যাত সিঙ্গাপুর। তবে নিজেদের স্থিতিশীল অবস্থা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় সুনাম কুঁড়িয়েছে। প্রায় ৭৫ শতাংশ বাসিন্দা চীনা বংশোদ্ভূত। বাকিরা মালয়েশিয়া ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত।ধনী এই দেশটির অর্থনীতি বিদেশি শ্রমিকদের ওপর অনেকটাই নির্ভরশীল। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশটির বিদেশি বাসিন্দাদের সংখ্যা মূল জনগোষ্ঠীর অর্ধেক হবে এমন ধারণা আগেই করেছিল সিঙ্গাপুর সরকার।১৯৬৫ সালে মালয়েশিয়ার কাছ থেকে স্বাধীন হয় সিঙ্গাপুর। এরপর থেকেই রাজনীতিতে আধিপত্য বজায় রেখেছে পিপলস অ্যাকশন পার্টি। জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় অভিবাসন ও আয় বৈষম্য দেশটির জন্য এখন বড় একটা চ্যালেঞ্জ।

সিঙ্গাপুর একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশ। এখানকার বসবাসকারীরা স্বাধীনভাবে তাদের নিজ নিজ ধর্ম অনুসার করে। তবে বেশিরভাগ লোক বৌদ্ধধর্ম ইসলাম হিন্দুধর্ম খ্রিস্টধর্ম এবং কৃষ্ণচূড়ার বাণী বলা হওয়া হিসেবে পরিচিত। সিঙ্গাপুরের সামাজিক ও রাজনৈতিক সার্বজনীন পরিবেশে সাধারণত ধর্মীয় সহজলভ্য। এটি একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে পরিচিত এবং ধর্মের মধ্যে সাম্য এবং সহযোগিতা বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে সম্প্রদায়ের মধ্যে সাংঘাতিক অবস্থা কম।সিঙ্গাপুরে বৌদ্ধ হিন্দু, ইসলাম খ্রিস্টান সিখ এবং অন্যান্য ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মানুষ একসাথে জীবন কাটানোর অভ্যন্তরীণ আচরণের একটি অসাধারণ উদাহরণ দেখা যায়। 

 এই সম্প্রদায়ের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা ও সহানুভূতির একটি অদ্ভুত মেলা মশলা সৃষ্টি করে তোলেও তারা একই সাথে সমাজের অমূল্য অংশ হিসাবে অভিহিত হতে পারে।এই ধর্মীয় বিচ্ছিন্নতা সিঙ্গাপুরের সমাজের রূপান্তরিত সম্প্রদায় এবং কালের সম্পর্কে অদ্ভুত গবেষণার বিষয় হিসাবে উল্লেখযোগ্য। প্রত্যেক ধর্মের মানুষ নিজস্ব ধর্মীয় উৎসব উৎসব আচরণ এবং প্রতিরূপ রক্তবাহ করে।সিঙ্গাপুরের প্রধান হিন্দু ধর্মগুলির একটি প্রধান কেন্দ্র হলো শ্রী মারি মামলা মন্দির যা প্রতি বছর লক্ষ লক্ষ পক্ষী উৎসব পালন করে। ইসলামের দাওয়াত এবং বিশেষ প্রচারের একটি প্রধান হলো জামে মসজিদ।

সিঙ্গাপুরের ধর্মীয় সাহিত্য শিল্প ও সংস্কৃতির অমূল্য ধারণার মাধ্যমে এটি বিশ্বের ধর্মীয় সাংঘাতিকতা এবং সমান্তরাল সংলাপের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হিসাবে পরিচিত। এই দেশের ধর্মীয় সাংঘাতিকতার সূচনা করে দেওয়ার সাথে সাথে এটি প্রগতিশীল এবং উন্নত সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছে।সিঙ্গাপুর একটি দেশ যেখানে ধর্মীয় বিচ্ছিন্নতা প্রকাশ করে তবে এটি একটি বিশ্বমানের সোনালী উদাহরণ যে ধর্ম ও ধর্মীয় সহিষ্ণুতা একসাথে বসে আছে। এটি সাম্প্রদায়িক মেলামশলা এবং সমন্বয়ের উদাহরণ হিসাবে পরিচিত যা বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির জন্য উত্তেজনা তৈরি করে তুলে।

পৃথিবীর অন্যতম ধনী রাষ্ট্র হচ্ছে সিঙ্গাপুর ছোট্ট একটি দেশ কিন্তু তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা খুব ভালো তাই প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ লোক সিংগাপুরে প্রবাসের উদ্দেশ্যে যেয়ে থাকে। বাংলাদেশের প্রবাসী আয় এর অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে সিংগাপুর। বর্তমানে প্রচুর পরিমাণ প্রবাসী সিংগাপুরে বসবাস করে তারা অনেকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশের টাকা পাঠিয়ে থাকে। কিন্তু অনেক প্রবাসী জানেনা ইসলামিক ব্যাংক সিঙ্গাপুর ডলার রেট টুডে কত। তাই যে সকল প্রবাসী ইসলামী ব্যাংক সিঙ্গাপুর ডলার রেট জানেন না তারা খুব সহজেই আমার এই পোষ্টের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংক সিঙ্গাপুর ডলার রেট টুডে জানতে পারবেন।

তবে অগ্রণী ব্যাংকে রেমিট্যান্স পাঠালে আরও এক শতাংশ বেশি প্রণোদনা পাওয়া যাচ্ছে। অর্থাৎ এ ব্যাংকে কেউ ১০০ টাকা রেমিট্যান্স পাঠালে ব্যাংক তাকে দেবে ১০৩ টাকা তিনি বলেন সরকারের প্রণোদনার পাশাপাশি অগ্রণী ব্যাংক রেমিট্যান্সের ওপর ১ শতাংশ বেশি প্রণোদনা দিচ্ছে। অর্থাৎ কোনো প্রবাসী অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে সরকারের ঘোষিত ২ শতাংশ প্রণোদনার সঙ্গে আরও এক শতাংশ প্রণোদনা বেশি পাবেন। রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানোর জন্য এ প্রণোদনা দেয়া হচ্ছে। গত রমজান মাস থেকে এই প্রণোদনা চালু হয়েছে চলবে আগামী ঈদুল আজহা পর্যন্ত। এ সময় প্রবাসী বাংলাদেশিরা অগ্রণী ব্যাংকে রেমিট্যান্স পাঠালে এই সুবিধা ভোগ করবেন। সরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রেমিট্যান্স আহরণে অগ্রণী ব্যাংক শীর্ষস্থানে আছে জানিয়ে শামস-উল ইসলাম বলেন এ ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে এমন উদ্যোগ নিয়েছি।

এ ছাড়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে অগ্রণী ব্যাংকের সিঙ্গাপুরের একচেঞ্জ অফিস একটি অ্যাপস তৈরি করেছে। সিঙ্গাপুরের প্রবাসীরা ব্যাংকে না এসেই অ্যাপসের মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারছেন। জানা গেছে বিদায়ী অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ১৭৬ কোটি ২৮ লাখ ডলার। রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় ব্যাংকে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তার ৪০ শতাংশই এসেছে অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে। গত অর্থবছরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৩৫ কোটি ৪৬ লাখ ডলার।করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেও দেশে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স আহরণ হয়েছে রেকর্ড পরিমাণ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্যসমাপ্ত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৮২০ কোটি ৪৯ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে) ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি।

অর্থাৎ এটি দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণের বছর। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স হয় ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার। সেই হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ১৮৩ কোটি ২৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ৮৩ লাখ ডলার বেশি। গত বছরের জুনে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৬ কোটি ৪২ লাখ ডলার। গত জুনের ১৮৩ কোটি ডলার রেমিট্যান্স একক মাস হিসাবেও সর্বোচ্চ অংকের। এর আগে এক মাসে সর্বোচ্চ ১৭৪ কোটি ৮১ লাখ ডলার রেমিট্যান্সের রেকর্ড ছিল গত বছরের মে মাসে।

সিঙ্গাপুরের সকল প্রবাসী ভাই আছে তারা তাদের পারিশ্রমিক টাকা মাস শেষে দেশে পাঠিয়ে দেন। বৈধভাবে টাকা পাঠাতে চাইলে অবশ্যই ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠাতে হবে। বর্তমান ন্যাশনাল ব্যাংক এর মাধ্যমে সবাই ডলার পাঠাচ্ছেন। বাংলাদেশ থেকে সহজেই ন্যাশনাল ব্যাংকে গিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। ব্যাংকে টাকা পাঠানোর আগে অবশ্যই বর্তমান ডলার রেট জেনে নিবেন। অর্থাৎ আজকের টাকা রেট অনুযায়ী ন্যাশনাল ব্যাংকে সিঙ্গাপুর ডলার রেট ৮২.৫০ টাকা।

বাংলাদেশী প্রবাসী ভাইয়েরা প্রাইম ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানোর আগে সবাই ডলার রেট জানার চেষ্টা করেন। প্রতিনিয়ত ডলারের রেট কম বেশি হওয়ার কারণে আমাদের বর্তমান রেট জানা থাকে না। আপনি যদি সিঙ্গাপুর ডলার কনভার্ট করে প্রাইম ব্যাংকের মাধ্যমে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে চান তাহলে কিছুটা টাকার রেট কম হবে। আজকে সিঙ্গাপুর প্রাইম ব্যাংকের ডলার রেট ৭৪.৫০ টাকা। অর্থাৎ আপনি সিঙ্গাপুরের ১ ডলার বাংলাদেশের পাঠালে ৮২ টাকা ২৫ পয়সা উঠাতে পারবে।

আপনিও যদি সিঙ্গাপুর থাকেন অথবা বাংলাদেশ থেকে নতুন সিঙ্গাপুর যেতে চাচ্ছেন। সবাই সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে টাকা রেট এ সম্পর্কে অনলাইনে খুজাখুঁজি করে থাকেন। প্রতিনিয়ত টাকার রেট আমাদের বর্তমান রেট জানা থাকে না। সিঙ্গাপুর থেকে সবাই টাকা পাঠানোর আগে এক টাকা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করে। কত দিনের তুলনায় সিঙ্গাপুরে আজকে টাকার রেট কিছুটা বেশি হয়েছে। অর্থাৎ আপনি যদি আজকে সিঙ্গাপুর ১ টাকা বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করেন তাহলে পাবেন ৮২.৮২ টাকা।

সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন দেশটির সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী থারমান শান মুগারাতনাম। ভারতীয় বংশোদ্ভূত অর্থনীতিবিদ থারমান সিঙ্গাপুরের রাজনৈতিক দল পিপলস অ্যাকশন পার্টির (পিএপি) সাবেক নেতা। রিটার্নিং কর্মকর্তা তান মেং দুই বলেন আমি থারমান শানমুগারাতনামকে সিঙ্গাপুরের প্রেসিডেন্ট পদে বিজয়ী ঘোষণা করছি। সিঙ্গাপুরের বর্তমান প্রেসিডেন্ট হালিমা ইয়াকুবের স্থলাভিষিক্ত হবেন থারমান। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে হালিমা ইয়াকুব ক্ষমতায় এসেছিলেন। তিনি সিঙ্গাপুরের অষ্টম ও প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট। সিঙ্গাপুরে প্রেসিডেন্ট পদ অনেকটা আলংকারিক। প্রেসিডেন্ট আনুষ্ঠানিকভাবে নগররাষ্ট্রটির পুঞ্জীভূত আর্থিক রিজার্ভ দেখ ভাল করেন সুনির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন এবং দুর্নীতিবিরোধী তদন্ত অনুমোদন করেন।

তবে এই পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য বেশ কঠিন কিছু শর্ত রয়েছে। সংবিধান মতে প্রেসিডেন্ট হচ্ছে নির্দলীয় একটি পদ। সিঙ্গাপুরে ভোট ১ সেপ্টেম্বর প্রেসিডেন্ট পদে লড়ছেন তিনজন এই নগররাষ্ট্রের সরকার পরিচালিত হয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে। বতমানে পিএপির নেতা লি সিয়েন লুং সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী। এই দল ১৯৫৯ সাল থেকে টানা সিঙ্গাপুরের শাসন ক্ষমতায় রয়েছে। এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে থারমান শানমুগারাতনামের সঙ্গে আরও দুজন প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে নেমেছিলেন। তাঁরা হলেন দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিল জিআইসির সাবেক বিনিয়োগ কর্মকর্তা এনজি কোক সং (৭৫) এবং বিমাপ্রতিষ্ঠান এটিইউসি ইনকামের সাবেক প্রধান নির্বাহী তান কিন লিয়ান (৭৫)। জিআইসি সিঙ্গাপুরের বৈদেশিক রিজার্ভের ব্যবস্থাপনা করে থাকে।

প্রতিটা দেশের ঐ শ্রমো আইন অনুযায়ী তাদের দেশের শ্রমিকদের জন্য একটি বেতন কাঠামো নির্ধারণ করা থাকে। কোন কোম্পানি বা ব্যক্তি ইচ্ছে করলেও সেই বেতন কাঠামোর নিচে তার শ্রমিকের বেতন প্রদান করতে পারবেন না। তাই অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে সিঙ্গাপুরের সর্বনিম্ন বেতন কত এখানে আমি সর্বোচ্চ বেতনের কথা আলোচনা করব না কারণ সর্বোচ্চ বেতন অনেকের অনেক হয়ে থাকে । সাধারণত তার যোগ্যতা অনুযায়ী কিন্তু আপনি যদি একজন নতুন শ্রমিক হিসেবে সিঙ্গাপুরে প্রবেশ করেন তাহলে আপনার বেতন কত হবে এই প্রশ্নের উত্তর আমি বলবো যদি আপনি সিঙ্গাপুরে একজন শ্রমিক হিসেবে প্রবেশ করতে চান তবে কাজের ধরণ ভেদে প্রতিদিন ১৮ থেকে ২৫ (সিঙ্গাপুরী) ডলার বেতন পাবেন। এর বাইরে যদি আপনি ওভার টাইম করেন সেটা কম্পানি ভেদে আলাদা হয়ে থাকে কারণ অনেক কম্পানি মূল।

সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা আজকে আমার এই বাংলা আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অনেক না জানা তথ্য জানতে পেরেছেন আর এরকম নতুন নতুন তথ্য পেতে আমার এই ওয়েবসাইটটি নিয়ে ভিজিট করবেন এবং অন্যদের শেয়ার করবেন আপনার এরকম লাইক কমেন্ট শেয়ার আপনাকে আরো নতুন নতুন তথ্য দেওয়ার অনুপ্রেরণা যোগাবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন ধন্যবাদ।