বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট - সিঙ্গাপুরের দর্শনীয় স্থানের নাম

সম্মানিত পাঠক বন্ধুরা আপনি কি বাইরের দেশে সিঙ্গাপুরে পাড়ি জমাতে চাচ্ছেন তাহলে আপনার জন্য আজকের এই পোস্টটি বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর ভিসা লিস্ট সিঙ্গাপুরের দর্শনীয় স্থানগুলোর নাম বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আমার এই পোস্টটিতে তুলে ধরেছি আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে চান বা ঘরে বসে বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের এর লিস্ট জানতে চান।
বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট
তাহলে আমার এই পোস্টটি পুরোটা পড়বেন এবং সিঙ্গাপুরে কি কি দর্শনীয় স্থান রয়েছে সেসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পুরোটা পড়বেন বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে যেতে কত টাকা লাগে সিঙ্গাপুরের কোন কাজে চাহিদা বেশি সেসব বিষয় নিয়ে ও বিস্তারিত আলোচনা থাকছে আমার এই আর্টিকেলটিতে তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যায় বাংলাদেশের সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট সিঙ্গাপুরে দর্শনীয় স্থানের নাম গুলো কি কি।

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে ভ্রমণের খরচ বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে যেমন বুকিং এর সময় এয়ারলাইন ভ্রমণের ক্লাস এবং সিঙ্গাপুরের মধ্যে থাকা এবং পরিবহনের মতো অতিরিক্ত খরচ।২০২৪ সালের জানুয়ারিতে আমার শেষ আপডেট অনুযায়ী ঢাকা বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে একটি রাউন্ড-ট্রিপ ফ্লাইটের আনুমানিক খরচ সাধারণত $৩০০থেকে $১০০০ বা তার বেশি হয় উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে।
যাইহোক মূল্যস্ফীতি জ্বালানীর দামের পরিবর্তন এবং চাহিদা ওঠানামার মতো বিভিন্ন কারণের কারণে তখন থেকে দামগুলি পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার নির্দিষ্ট ভ্রমণের তারিখ এবং পছন্দগুলির জন্য সবচেয়ে সঠিক এবং আপ-টু-ডেট মূল্যের তথ্যের জন্য এয়ারলাইনস বা ভ্রমণ বুকিং ওয়েবসাইটগুলির সাথে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অতিরিক্তভাবে সিঙ্গাপুরে আপনার থাকার সময় অন্যান্য খরচ যেমন ভিসা ফি ভ্রমণ বীমা বাসস্থান এবং দৈনন্দিন খরচ বিবেচনা করুন।

সিঙ্গাপুরে কোন কাজের চাহিদা বেশি

২০২৪ সালের জানুয়ারীতে আমার শেষ আপডেট অনুসারে সিঙ্গাপুরের বেশ কয়েকটি শিল্প দক্ষ কর্মীদের উচ্চ চাহিদা অনুভব করছিল। এর মধ্যে রয়েছে।
  • সবুজ প্রযুক্তি এবং স্থায়িত্বঃ সিঙ্গাপুর স্থায়িত্ব এবং সবুজ উদ্যোগের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করছে যার ফলে নবায়নযোগ্য শক্তি পরিবেশগত প্রকৌশল এবং টেকসই উন্নয়নে পেশাদারদের চাহিদা রয়েছে।
  • ফিনান্স এবং ফিনটেকঃ সিঙ্গাপুর হল এশিয়ার একটি প্রধান আর্থিক কেন্দ্র এবং সেখানে ব্যাঙ্কিং ফিনান্স বীমা এবং আর্থিক প্রযুক্তি (ফিনটেক) এর মতো উদীয়মান ক্ষেত্রে পেশাদারদের ক্রমাগত চাহিদা রয়েছে।
  • ইঞ্জিনিয়ারিংঃ সিঙ্গাপুরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনের উপর জোর দেওয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন সিভিল মেকানিক্যাল ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ই-কমার্সঃ অনলাইন শপিং এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর বৃদ্ধির সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং ই-কমার্স ম্যানেজমেন্ট এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এ দক্ষ পেশাদারদের চাহিদা বাড়ছে।
  • শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণঃ শিক্ষা খাতে শিক্ষক শিক্ষাবিদ এবং প্রশিক্ষকদের চাহিদা দেখা যাচ্ছে বিশেষ করে STEM (বিজ্ঞান প্রযুক্তি প্রকৌশল এবং গণিত) বিষয়ের পাশাপাশি বৃত্তিমূলক এবং প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষার মতো ক্ষেত্রে।
  • মানবসম্পদ এবং প্রতিভা ব্যবস্থাপনাঃ ব্যবসাগুলি যেমন প্রসারিত হয় এবং প্রতিভার জন্য প্রতিযোগিতা করে তেমনি মানবসম্পদ প্রতিভা অর্জন এবং সাংগঠনিক বিকাশে পেশাদারদের জন্য ক্রমবর্ধমান চাহিদা রয়েছে।
  • তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) এবং সফ্টওয়্যার উন্নয়নঃ একটি স্মার্ট নেশন হওয়ার দিকে সিঙ্গাপুরের ধাক্কায় সফ্টওয়্যার উন্নয়ন সাইবার নিরাপত্তা ডেটা বিশ্লেষণ এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার পেশাদারদের উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
  • স্বাস্থ্যসেবাঃ সিঙ্গাপুরের বার্ধক্যজনিত জনসংখ্যা এবং চলমান COVID-19 মহামারীর কারণে ডাক্তার নার্স সহযোগী স্বাস্থ্য পেশাদার এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রশাসকদের ভূমিকা সহ স্বাস্থ্যসেবা খাত টেকসই চাহিদার সম্মুখীন হচ্ছে।
  • বায়োমেডিকেল সায়েন্সেসঃ সিঙ্গাপুর বায়োমেডিকাল গবেষণা এবং উন্নয়নে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে যার ফলে বায়োটেকনোলজি ফার্মাসিউটিক্যালস মেডিকেল ডিভাইস ম্যানুফ্যাকচারিং এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে পেশাদারদের চাহিদা বেড়েছে।
  • লজিস্টিকস এবং সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্টঃ বিশ্বব্যাপী পরিবহন এবং লজিস্টিক হাব হিসেবে সিঙ্গাপুরের কৌশলগত অবস্থান সরবরাহ চেইন ম্যানেজমেন্ট লজিস্টিক অপারেশন এবং পরিবহনে দক্ষ পেশাদারদের চাহিদা তৈরি করেছে।
এই প্রবণতাগুলি আমার শেষ আপডেটের পর থেকে বিকশিত হতে পারে তাই আমি সিঙ্গাপুরে উচ্চ-চাহিদার চাকরির সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য সাম্প্রতিক চাকরির বাজারের প্রতিবেদনগুলি পরীক্ষা করার বা স্থানীয় নিয়োগ সংস্থাগুলির সাথে পরামর্শ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়া কত

তাহলে আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে চাচ্ছেন বা যাতায়াত করেন তারা চাইলে এই পোস্টটি পড়ে দেখে নিতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যাওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে কারণ। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যেতে এখন প্রায় ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মতো লেগে যায়।
তো যাই হোক আপনারা নিচ থেকে দেখে নিতে পারেন বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের যে বর্তমান ভাড়া রয়েছে তার বিস্তারিত তথ্য এবং কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর যাতায়াত করেবাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর অথবা বাংলাদেশ টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানার আগে আমাদের আগে জানা উচিত যে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর কোন কোন এয়ারলাইন্স বা এয়ারওয়েজ গুলো যাতায়াত করে থাকে। বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর বিমান সমূহ গুলো হচ্ছে।
  • থাই এয়ারওয়েজ
  • সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স
  • ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ ও
  • এমিরেটস এয়ারলাইন্স।
  • শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স
  • মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্স
  • ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
  • সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স ঢাকা টু সিঙ্গাপুর এর বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৮,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুর এর বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৬,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫২,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৭,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৩,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বিমান ভাড়ার বর্তমান মূল্য হচ্ছে ৪৯,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৫,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • থাই এয়ারওয়েজ এর ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৩,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৯,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫১,০০০ টাকা পর্যন্ত।
  • ইমিরেটস এয়ারলাইন্সের ঢাকা টু সিঙ্গাপুরের বর্তমান বিমান ভাড়ার মূল্য হচ্ছে ৪৪,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫৪,০০০ টাকা পর্যন্ত।

সিঙ্গাপুরে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত

সিঙ্গাপুরে যারা ড্রাইভিং ভিসা নিয়ে যেতে চান তারা মূলত সিঙ্গাপুরের ড্রাইভারদের ভালো বেতন এই তথ্যটি জানার পরেই যেতে চাচ্ছেন। অন্যান্য দেশে তুলনায় এখানে ড্রাইভার এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে এবং বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি। আপনারা জানলে অবাক হবেন যে সিঙ্গাপুরে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের খরচ অনেকাংশে বেশি যার কারণে আপনাকে অনেক টাকা গুনতে হয়। তবে ড্রাইভিং বিষয়টি অনেক কঠিন হওয়ার কারণে আপনাকে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ দক্ষ ড্রাইভার হিসেবে সেখানে যেতে হবে। সাধারণত একজন ড্রাইভার প্রতি মাসে ৫০০০০ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারেন তবে তাকে অবশ্যই অভিজ্ঞতা হতে হবে ৫০০০০ টাকা থেকে শুরু করে ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতন সে প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারবে।

সিঙ্গাপুরে ইলেকট্রিশিয়ান কাজের বেতন কত

সিঙ্গাপুরে একজন ইলেকট্রিশিয়ানের বেতন অভিজ্ঞতা যোগ্যতা নিয়োগকর্তা এবং অবস্থানের মতো বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। যাইহোক জানুয়ারী ২০২৪-এ আমার শেষ আপডেট অনুযায়ী সিঙ্গাপুরে একজন ইলেক্ট্রিশিয়ানের গড় বেতন এন্ট্রি-লেভেল পজিশনের জন্য প্রতি মাসে SGD ২০০০ থেকে SGD ৪০০০ পর্যন্ত। আরও অভিজ্ঞ ইলেকট্রিশিয়ান বা যাদের বিশেষ দক্ষতা রয়েছে তারা উচ্চতর বেতন পেতে পারেন সম্ভাব্যভাবে প্রতি মাসে SGD ৩০০০ থেকে SGD ৬০০০ বা তার বেশি। এটা মনে রাখা অপরিহার্য যে এই পরিসংখ্যানগুলি আনুমানিক এবং আমার শেষ আপডেটের পর থেকে পরিবর্তিত হতে পারে তাই আমি সবচেয়ে সঠিক তথ্যের জন্য সাম্প্রতিক চাকরির পোস্টিং বা শিল্প প্রতিবেদনগুলির সাথে পরামর্শ করার পরামর্শ দিচ্ছি।

সিঙ্গাপুরে শ্রমিকের বেতন কত

সিঙ্গাপুরে একজন শ্রমিকের বেতন অভিজ্ঞতা দক্ষতার স্তর শিল্প এবং নিয়োগকর্তার মতো বিষয়গুলির উপর নির্ভর করে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। জানুয়ারী ২০২৪-এ আমার শেষ আপডেট অনুসারে সিঙ্গাপুরে একজন সাধারণ শ্রমিকের গড় মাসিক বেতন SGD ১৫০০থেকে SGD ২৫০০ পর্যন্ত। যাইহোক মুদ্রাস্ফীতি অর্থনৈতিক অবস্থা এবং সরকারী নীতির মতো কারণগুলির কারণে এই চিত্রটি তখন থেকে পরিবর্তিত হতে পারে।
সিঙ্গাপুরে শ্রমিকদের বেতনের সবথেকে আপ-টু-ডেট তথ্যের জন্য চাকরির পোর্টাল বা সরকারি পরিসংখ্যানের মতো নির্ভরযোগ্য উৎসের সাথে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হয়। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে অভিবাসী কর্মীদের সঙ্গে এজেন্সি এবং নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর চুক্তি অনুযায়ী সিঙ্গাপুরে একজন কর্মীর মাসিক গড় বেতন হওয়ার কথা ৪৬ হাজার ৮৯৫ টাকা। এছাড়া গড় বেতন সৌদি আরবে হওয়ার কথা ২৬ হাজার ১৮০ টাকা ওমানে ২৭ হাজার মালয়েশিয়ায় ২৯ হাজার ৭২৩ ও কাতারে ২৯ হাজার ১৭৪ টাকা।

বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট

বাংলাদেশ থেকে কোন সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে এজেন্টদের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে হবে। আপনারা অনেকেই জানেন না যে বাংলাদেশে কোথায় সিঙ্গাপুর যাওয়ার এজেন্ট পাওয়া যায়। এখন আপনাদেরকে বাংলাদেশের সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট জানাবো। এই নাম গুলো দেখে কোন এজেন্ট এর মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
  • ক্রমিক নং এজেন্টদের নাম ঠিকানা যোগাযোগ নাম্বার
  • মেডি কন্সাল্ট লিঃ গুলসান ০২৯৮৯২৮২৮, ০২৯৮৪০০৩৩
  • নভএয়ার লিমিটেড বনানী ৫৫০১২৩৮৫, ০১৯৭৮৪৪৩৭১৭
  • তালুন কর্পোরেশন লিঃ গুলসান ৯৮৪৪০২৮, ৯৮৯৬৯০৯
  • ইনোভা সার্ভিস লিমিটেড গুলসান ৯৮৯৩৭০৪, ৯৮৪৮৬১৮
  • ভিক্টরি ট্রাভেলস লিমিটেড মতিঝিল ৯৫৫০৯১৬, ৯৫৫৬১২৯
  • রিজেন্সি ট্রাভেলস লিমিটেড বনানী ৯৮২১৯৮২
  • মাস ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস লিঃ গুলসান ৯৮৮১৬৭২
  • ভেলেন্সিয়া এয়ার এন্ড ট্যুরস মতিঝিল ৯৫৫০৯১৬, ৯৫৫৬১২৯
  • ডিসকভার টুলস এন্ড লজিস্টিক বনানী ৯৮২১৮২০, ৯৮৬৩৩৪০-৪৩
  • ইউনিয়ন ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস লিঃ গুলসান ৯৮৫৪৬৬-৭৭

সিঙ্গাপুর ট্যুরিস্ট ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে

এখন আপনাদের সাথে সিঙ্গাপুর টুরিস্ট ভিসার খরচ সম্পর্কে জানাবো। যারা সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে রওনা হতে চাচ্ছেন তারা সিঙ্গাপুর যাওয়ার আগে খরচ সম্পর্কে আইডিয়া নিতে চান। অন্যান্য ভিসার তুলনায় সিঙ্গাপুরের টুরিস্ট ভিসা অনেকটাই কম খরচ হয়। সিঙ্গাপুর টুরিস্ট ভিসায় খরচ হয় ৩০০ ডলার। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে কোন এজেন্সির মাধ্যমে টুরিস্ট ভিসা করতে হলে সব খরচ দিয়ে ১ লক্ষ টাকা থেকে ২ লক্ষ টাকার মধ্যে পড়ে যায়। এজেন্সির খরচ আরো বিভিন্ন খরচ একসাথে যোগ করে আমাদের ২ লক্ষ টাকা টুরিস্ট ভিসার জন্য বাজেট রাখতে হবে। তাহলে আপনি সিঙ্গাপুর টুরিস্ট ভিসা করতে পারবেন। সিঙ্গাপুর ট্যুরিস্ট ভিসার খরচ যা সিঙ্গাপুর ভিজিট ভিসা নামেও পরিচিত বিভিন্ন কারণের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে যেমন আবেদনকারীর জাতীয়তা যে ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করা হচ্ছে এবং যেকোন অতিরিক্ত প্রসেসিং ফি।
আমার শেষ আপডেট অনুসারে বেশিরভাগ জাতীয়তার জন্য সিঙ্গাপুরের ট্যুরিস্ট ভিসার ফি ছিল প্রায় SGD $৩০ থেকে $৪০। যাইহোক এই ফি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে তাই সিঙ্গাপুরের ইমিগ্রেশন অ্যান্ড চেকপয়েন্ট অথরিটি (ICA) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সাম্প্রতিক তথ্য চেক করা বা নিকটস্থ সিঙ্গাপুরের দূতাবাস বা কনস্যুলেটের সাথে পরামর্শ করা অপরিহার্য। উপরন্তু কিছু দেশের সিঙ্গাপুরের সাথে ভিসা সুবিধা চুক্তি থাকতে পারে যা ভিসার জন্য খরচ বা প্রয়োজনীয়তাকে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব আবেদন করার আগে আপনার পরিস্থিতির জন্য প্রযোজ্য নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তা এবং ফি যাচাই করা ভাল।

সিঙ্গাপুরের দর্শনীয় স্থানের নাম

এশিয়া মহাদেশে কেনাকাটার জন্য সবচেয়ে সুন্দর জায়গা হলো সিঙ্গাপুর । এই শহর শুধুমাত্রও কেনাকাটার জন্য জনপ্রিয় তা নয় বরং এখানে কিছু সুন্দর জায়গা আছে যা আপনিও ঘুরে দেখতে পারেন। নিচে সিঙ্গাপুরের কয়েকটি সুপরিচিত এবং রোমাঞ্চকর পর্যটন স্থানের নাম দেওয়া হলো-
বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট
  • ক্লার্ক কোয়েঃ ক্লার্ক কোয়ে সিঙ্গাপুরের ঐতিহ্যবাহী জায়গা। সিঙ্গাপুর নদীর মোহনায় অবস্থিত জেটি ১৯ শতকের শেষে শহরের বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল। কিন্তু বর্তমানে এটি আরও জাঁকজমক হয় উঠেছে। ট্রেন্ডি রেস্তোরাঁ অনন্য বুটিক পুশকার্ট বিক্রেতা ও রয়েছে যা এশিয়ান এবং ইউরোপীয় প্রভাবে মিশ্রিত। একমাত্র রাতের বেলাই ক্লার্ক কোয়ে চকচকে নাইটস্পটে ভরা থাকে।
  • হোটেল র‌্যাফেলসঃ হোটেল র‌্যাফেলস তার মনোমুগ্ধকর ঔপনিবেশিক শিল্পের জন্য পরিচিত। ১৮৮৭ সালে এই হোটেল তৈরি হয়। তখন থেকেই এখানে পর্যটকরা থাকা শুরু করে। লেখক রুডইয়ার্ড কিপলিং সমারসেট মাঘাম এবং আর্নেস্ট হেমিংওয়েও তদের মধ্যে অন্যতম। লাক্সারিতে ১৫টি রেস্তোরাঁ এবং বার রয়েছে যার মধ্যে লং বারও রয়েছে। বিশ্বজুড়ে মূল ভবনের লবি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত তবে হোটেলের যাদুঘরটি ৩য় তলায় লুকায়িত অবস্থায় আছে।
  •  গার্ডেনস বাই দ্য বেঃ গার্ডেনস বাই দ্য বে সিঙ্গাপুরের পর্যটন আকর্ষণগুলোতে নতুন যোগ দিয়েছে। পর্যটকরা এটি দেখা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতে চান না। এক দশকেরও কম সময়ের মধ্যে খোলা গার্ডেনস বাই দ্য বে যা মধ্য সিঙ্গাপুরে অবস্থিত। বে সেন্ট্রাল একটি ওয়াটারফ্রন্ট ওয়াকসহ একটি বাগান যা শেষ পর্যন্ত অন্য দুটি বাগানকে সংযুক্ত করে। বে সাউথ হচ্ছে বৃহত্তম বাগান। ল্যান্ডস্কেপকে প্রাধান্য দিতে ৫০মিটার (১৬০ফুট) পর্যন্ত বৃক্ষের ন্যায় কাঠামো যুক্ত করা হয়েছে।
  • অর্চার্ড রোডঃ অর্চার্ড রোড হলো সিঙ্গাপুরের কেনাকাটার মূল কেন্দ্র যেখানে স্থানীয়দের পাশাপাশি বিদেশি পর্যটকরাও আসে। এই রোডটির নামকরণ করা হয়েছে ফলের বাগানের নামে। অসংখ্য আপমার্কেট রেস্তোরাঁ কফি চেইন ক্যাফে নাইটক্লাব এবং হোটেল দ্বারা ঘেরা রোডটি। সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রপতির সরকারি বাসভবনও এখানেই যা ইস্তানার স্থান হিসেবেও পরিচিত। অর্চার্ডে ক্রিসমাস অনেক বড় করে আয়োজন করা হয় এবং সাজানোর জন্য রেনডিয়ার্স পাম গাছও ব্যবহার করা হয়। জিঞ্জারব্রেড হাউস তৈরি করা হয় যার উপরে নকল তুষার গড়িয়ে পড়তে থাকে।
  • ওয়ার্ল্ড সেন্টোসা রিসোর্টঃ সিঙ্গাপুরের ঘোরার আরেকটি উল্লেখ্যযোগ্য জায়গা হলো রিসোর্ট ওয়ার্ল্ড সেন্টোসা। সিঙ্গাপুরের দক্ষিণ উপকূলের কাছের দ্বীপে অবস্থিত এই রিসোর্ট। যেখানে হোটেল রেস্তোরাঁ ক্যাসিনো থিম পার্কসহ সময়োপযোগী সবই রয়েছে। এই জায়গার মূল আকর্ষণগুলো হলো- সমুদ্র ও তার চারপাশে কেন্দ্রীভূত মেরিন লাইফ পার্ক ডলফিন আইল্যান্ড একটি ওয়াটার পার্ক এবং অ্যাকোয়ারিয়াম। অন্যান্য আকর্ষণের মধ্যে রয়েছে ইউনিভার্সাল স্টুডিও সিঙ্গাপুর এবং রাতের বিনোদন। তদের নিজস্ব পোশাক আছে যেটি পরতেই হবে। রিসোর্টটি ক্ষুধার্ত অতিথিদের জন্য ৬০ টিরও বেশি খাবার টেবিলের সরবরাহ করে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url