ভালোবাসার মানুষকে পাওয়ার আমল ও দোয়া - ছেলেদের বা মেয়েদের প্রেমে ফেলার ২০টি উপায়

হ্যালো বন্ধুরা আপনারা কি ভালবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার আমল ও দোয়া খুজতেছেন ছেলে বা মেয়েদের প্রেমে ফেলার বৃষ্টি উপায় জানতে চান তাহলে চলে আসুন আপনাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি এই পোস্টটিতে রয়েছে ভালবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার আমল ও দোয়া ছেলে বা মেয়েদের প্রেমে ফেলার ২০ উপায়।
ভালোবাসার মানুষকে পাওয়ার আমল ও দোয়া
মেয়েরা প্রেমে পড়লে কেমন আচরণ করে মেয়েরা কত বছর বয়সে প্রেমে পড়ে ছেলেদের মেয়েদের কোন জিনিস বেশি পছন্দ করে সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য আমার এই পোস্টটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করছি পুরোটা পড়বেন এবং মেনে চলার চেষ্টা করবেন আশা করা যায় আপনি আপনার ভালোবাসার মানুষকে একান্ত নিজের করে পাবেন বলে কামনা করা যায় তাহলে চলুন ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার আমল দেওয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

ভালোবাসার মানুষকে পাওয়ার আমল ও দোয়া

আপনি আপনাকে আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে ধাপে ধাপে ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বলব আপনি অবশ্যই ধাপগুলো অনুসরণ করবেন তাহলে আপনার ভালোবাসার মানুষকে কাছে পেতে পারেন। অনেক মানুষ এই সম্পর্কে গুগলের সার্চ করে বলে আমরা আজকে এই পোস্টটি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। এছাড়া আমাদের যাবতীয় ইনফরমেশন গুলো ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে আপনারা এগুলো কোন খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবেন না যদি কেউ খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন সে দায়ভার সম্পূর্ণ আপনাদের। আপনি যদি সঠিকভাবে আপনার ভালবাসার মানুষকে আপনার প্রতি পাগল বানাতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এর জন্য কিছু দোয়া পাঠ করতে হবে। তো বন্ধুরা এ দোয়াটি হচ্ছে যে
  • ইয়ুহিব্বূনাহুম কাহুব্বিলাহি ওয়াল্লাযীনা আ-মানূ আশাদ্দু হুব্বান লিল্লাহ ,
এই দোয়াটি পাঠ করলে আপনি দূর থেকে ভালোবাসার মানুষের কাছে আনার উপায় বা আমল গুলো সঠিকভাবে করলে অবশ্যই আপনাকে ফলাফল উপভোগ করতে পারবেন।

ছেলেদের বা মেয়েদের প্রেমে ফেলার ২০টি উপায়

  • প্রিয় মানুষটিকে তার দূর্বলতায় আঘাত করা যাবনা।
  • প্রিয়তমাকে প্রশ্ন করার মত সুযোগ দিতে হবে খেয়াল রাখতে হবে সে কি জানতে চায়।
  • প্রেমিকার বিশ্বাসে কখোনো আঘাত করবেন না। প্রিয়তমার চিন্তা চেতনাকে সম্মান করুন।
  • প্রিয়তরার সাথে অন্যকোন নারীর তুলনা করা যাবে না। এটি মেয়েরা মোটেও পছন্দ করেন না।
  • অনেকেই ভাবেন প্রেমিকার সঙ্গে বন্ধুত্ব করা যায় না কথাটি মোটেও ঠিক না। আগে বন্ধুত্ব অতঃপর প্রেম।
  • প্রিয়তমার পছন্দ-অপছন্দের প্রতি খেয়াল রাখুন। তার ভালো লাগার প্রতি গুরুত্ব দিন এবং মন্দ লাগার বিষয়গুলোও মাথায় রাখুন।
  • কোন মেয়েকে কখনো আপনার মনের কথা ফট করে বলে ফেলবেন না এতে তার আপনার প্রতি অবহেলা চলে আসবে।
  • মেয়েরা সবসময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিপাটি থাকতে পছন্দ করে। মেয়েরাও চায় তার প্রিয় মানুষটি সব সময় ফিটফাট থাকুক।
  • নিজের পারিবারিক ব্যাপারে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে নারীরা নিজেদের অনেকটা নিরাপত মনে করে।
  • নারীরা প্রকৃতিগত ভাবেই কোমল। তাই প্রিয়তমার সাথে কথা বলার সময় কখনো কঠোর হবেন না। নরম সুরে নারীর সাথে কথা বলুন।
  • নিজের পারিবারিক ব্যাপারে তার সামনে খোলামেলা আলোচনা করতে হবে। এতে নারীরা নিজেদের অনেকটা নিরাপত মনে করে।
  • ভালোবাসার প্রথম শর্তই হল সততা আপনার প্রিয় মানুষটির নিকট সব সময় সৎ থাকুন। কোন কিছুই তার কাছে গোপন করার চেষ্টা করবেন না।
  • মেয়েরা রসিক ছেলেদের বেশি পছন্দ করে। সামান্য একটা তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে যেসব ছেলেরা তামাশা করতে পারে সেইসব ছেলেদের মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।
  • প্রিয়তমার সাথে কথা বলার সময় তার শরীরের দিক না তাকিয়ে তার চোখের দিকে তাকিয়ে আবেগের সহিত কথা বলুন। এতে মেয়েরা খুবই খুশি হয়।
  • কথার ছলে গল্প বলা মেয়েরা খুব ভালোবাসে। প্রিয় মানুষটির গল্পে-স্বল্পে বিরক্ত হবেন কিন্তু। তাহলে আপনার প্রিয়তমা কিন্তু আপনার উপর রেগে যাবে।
  • আপনার জীবনে কোন প্রেম থেকে থাকে তা প্রিয়তমাকে বলতে যাবেন না যদি সে কখোনো জানতে না চায়। প্রিয়তমা জানতে চাইলে তবেই বলা যেতে পারে।
  • নারীরা খুব আবেগ প্রবণ। তারা সবসময় পরিবার-পরিজন নিয়ে থাকতে ভালোবাসে। আপনার প্রিয় মানুষটির পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখুন। ঘনঘন খোজ খবর নিন।
  • মেয়েরা রসিক ছেলেদের বেশি পছন্দ করে। সামান্য একটা তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে যেসব ছেলেরা তামাশা করতে পারে সেইসব ছেলেদের মেয়েরা বেশি পছন্দ করে।
  • আপনার জীবনে যদি পূ্র্বে কোন প্রেম থেকে থাকে তা প্রিয়তমাকে বলতে যাবেন না যদি সে কখোনো জানতে না চায়। প্রিয়তমা জানতে চাইলে তবেই বলা যেতে পারে।
  • আপনাকে হতে হবে আত্মবিশ্বাসী। সব ধরনের মেয়ারা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ও আত্মবিশ্বাসী ছেলেদের বেশী পছন্দ করে। প্রিয়তমার মানসিক ও শারীরিক চাহিদার প্রতি খেয়াল রাখুন।
  • ভালোবাসার প্রথম শর্তই হল সততা আপনার প্রিয় মানুষটির নিকট সব সময় সৎ থাকুন। কোন কিছুই তার কাছে গোপন করার চেষ্টা করবেন না।
  • ভালবাসার খেলায় কোন তাড়াহুড়া করবেন না। তাকে কোন ধরণের তাড়াও দিবেন না। ধীর ও স্থির ব্যক্তিই শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়। তাই ধৈর্য্য ধরুণ।
  • ভালো হয় সম্পর্কের বড় ধরণের পরিবর্তন আনতে তাকেই প্রথম পদক্ষেপটি নিতে দিন। উপরের পরামর্শগুলো অনুসরণ করুন। পেয়েও যেতে পারেন মনের মানুষটিকে।
  • আপনাকে হতে হবে আত্মবিশ্বাসী। সব ধরনের মেয়ারা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ও আত্মবিশ্বাসী ছেলেদের বেশী পছন্দ করে। প্রিয়তমার মানসিক ও শারীরিক চাহিদার প্রতি খেয়াল রাখুন।
  • আপনার মনে বেদনার ঝড় বইতে পারে তার জন্য বিষয়টি সবাইকে বলে বেড়াবেন তা নয়। প্রিয়তমাকেও আপনার দুঃখ-কষ্ট বুঝতে না দিয়ে হাসি খুশি থাকার চেষ্টা করুন।
  • একটা কথা আছে না দেখলে মায়া না দেখলে ছাড়া কাছে থাকলে পোড়ে মন দূরে গেলে ঠনঠন। তাই যথাসম্ভব প্রিয়জনের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করুন। তাকে ঘনঘন সময় দিতে পারলে ভালো হয়।
  • প্রেমিকার শরীরের মোহে না পরে তার মনের গুরুত্ব দিন। শরীর বৃত্তিয় ভালোবাসা বেশিদিন টিকে থাকে না। মন থেকে ভালোবাসুন। তাহলে দেখবেন একসময় অনায়াসেই তার শরীর মন দুটোই পেয়ে যাবেন।
  • মজার মজার জোকস বা ছোট গল্প শুনিয়ে হাসি আনুন তাঁর ঠোটে। আর হ্যাঁ যদি সমর্থ হন তাহলে সেই হাসিরও প্রশংসা করুন।
  • প্রিয়তমাকে নিজের ধনসম্পদের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে হবে। সকল নারীরাই তার প্রিয়জনের নিকট থেকে ভালোবাসা পেতে চায়। মেয়েরা চায় তার প্রিয় মানুষটি তার প্রতি খেয়াল রাখুক তার প্রতি যত্নবান হোক। সব কিছুর উর্ধ্বে দেখুক তাকে।
  • প্রিয়তমাকে নিজের ধনসম্পদের চেয়েও বেশি ভালোবাসতে হবে। সকল নারীরাই তার প্রিয়জনের নিকট থেকে ভালোবাসা পেতে চায়। মেয়েরা চায় তার প্রিয় মানুষটি তার প্রতি খেয়াল রাখুক তার প্রতি যত্নবান হোক। সব কিছুর উর্ধ্বে দেখুক তাকে।
  • কিছু সিক্রেট লুকিয়ে রাখুন মানুষটির মন জয় করতে আপনি সবকিছুই করবেন। তবে সিক্রেট লুকিয়ে রাখুন। আপনার মানুষটিকেই সেসব সিক্রেট খুঁজে বের করে নিতে দিন। নিজের শেষ কার্ড টি বাঁচিয়ে রাখুন মোক্ষম সুযোগের অপেক্ষায়।
ভালোবাসার মানুষকে পাওয়ার আমল ও দোয়া
  • তাকে ভালভাবে জানুন শুরুর দিকে একে অপরের বি
  • ষয়ে খোলামেলা আলোচনা না হলে নিজেদের বিষয়ে জানতে পারবেন না। তবে এই আলোচনা বা সাক্ষাৎকারের মানে এই না যে শুধু আপনি বলে যাবেন। তাঁর কাছেও জানতে চান। প্রশ্ন করুন। নিজের বিষয়ে যেমন তাকে জানাবেন তেমনি তাঁর বিষয়েও ভালভাবে জানুন।
  • মেয়েরা সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিপাটি থাকতে পছন্দ করে। মেয়েরাও চায় তার প্রিয় মানুষটি সব সময় ফিটফাট থাকুক। আশা করি আপনি মেয়ে পটানোর উপায় গুলো জানতে পেরেছেন। তাই খুব সতর্কতার সাথে এসকল উপায় বল প্রয়োগ করুন এবং আপনার পছন্দের মানুষটিকে আপনার প্রেমে ফেলার চেষ্টা করুন।
  • বেশি ঘুরঘুর করবেন না কোন কিছুই বেশি ভালো না। পছন্দের মানুষের মন জয় করতে তাঁর আশেপাশে অবশ্যই যাবেন তবে তা এতটা বেশি হওয়া উচিত নয় যা আপনাকে একদম সহজলভ্য করে তোলে। নিজের ব্যক্তিত্বকে এমনভাবে প্রকাশ করুন যেন আপনি তাঁর কাছে আছেন আবার অনেক দূরে। আপনি চাইলে তাঁর কাছে যেতে পারবেন কিন্তু তিনি চাইলে পারবেন না। চেষ্টা করেই দেখুন কাজে দিবে।
  • ছোট ছোট বিষয়ে মনযোগ দিন পছন্দের মানুষটির মন জয় করবেন আর তার দিকে মনযোগ দিবেন না তা তো হয় ন। তাই তাঁর প্রতিটি বিষয়ে বিশেষ পছন্দ করুন। তাঁর পোশাকটি সুন্দর হয়েছে এমন মন্তব্য করুন। পোশাকের সাথে তাঁর কানের দুল বেশ ম্যাচ করেছে তাও বলুন। আপনার এই প্রতিটি ছোট ছোট মনযোগ আপনার দিকে তাঁর মনযোগ বাড়িয়ে দিবে বহুগুনে।
  • কোথায় দাগ টানতে হবে তাও জেনে রাখুন আপনি তাকে রাজি করানোর চেষ্টা করেছেন তিনিও রাজি হয়েছেন। এক আধবার ডেটেও গেলেন। এবার ডেটে যাওয়ার জন্য তাকে বারবার বলবেন না। কখনও কখনও ডেটে যাওয়ার প্রস্তাব তাঁর দিক থেকেও আসতে দিন। এমন প্রস্তাব আসলেই আবার আনন্দে লাফালাফি করবেন না। একটু ভাব দেখান। বলুন কাজ আছে। তবে বারবার আবার না বলবেন না। তাহলে হয়তো আর আপনাকে ডিনারের আমন্ত্রণ নাও দিতে পারে
  • তাকে হাসান তবে নিজে তাকে হাসির পাত্র করবেন না মেয়েদের হাসি কাপন ধরিয়ে দিতে পারে অনেক ছেলের। আপনি যদি আপনার পছন্দের মেয়ের মুখে হাসি আনতে পারেন তাহলে তাঁর মনে জায়গা পাওয়া অনেকটাই সহজ হতে পারে আপনার জন্য। তবে এর মানে এই না যে নিজেকে বা তাকে অন্যের সামনে হাসির পাত্র করবেন। নিজেকে হাসির পাত্র করলে তাঁর কাছে আপনার গুরুত্ব কমে যাবে। আর তাকে হাসির পাত্র করলে তো খবরই আছে ভাই।

মেয়েরা প্রেমে পড়লে কেমন আচরণ করে

মেয়েরা প্রেমে পড়লে নানাভাবে তা প্রকাশ করে থাকে। কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যে মেয়েটি আপনার প্রেমে পড়েছে কিনা।
  • আপনার কথামতো চলার চেষ্টা করাঃ মেয়েটি আপনার কথামতো চলার চেষ্টা করবে। আপনার ভালো লাগা মন্দ লাগাকে গুরুত্ব দেবে।
  • আপনার সাথে ঝগড়া করাঃ মেয়েরা প্রেমে পড়লে তাদের সঙ্গীর সাথে ঝগড়া করার প্রবণতা থাকে। এটি তাদের ভালোবাসা প্রকাশের একটি উপায়।
  • আপনার সাথে একান্তে সময় কাটাতে চাওয়াঃ মেয়েটি আপনার সাথে একান্তে সময় কাটাতে চাইবে। আপনার সাথে কথা বলতে চাইবে আপনার সাথে ঘুরতে চাইবে।
  • আপনার প্রশংসা করাঃ মেয়েটি আপনার প্রশংসা করতে থাকবে। আপনার ব্যক্তিত্ব চেহারা আচরণ সবকিছুই তার ভালো লাগবে। আপনার ভালোবাসার কথা বলবে।
  • শারীরিক স্পর্শঃ মেয়েরা প্রেমে পড়লে আপনার সাথে শারীরিক স্পর্শের চেষ্টা করবে। কারণে অকারণে আপনার হাত কাঁধ বা পিঠে হাত দেবে। আপনার কাছাকাছি থাকতে চাইবে।
  • আপনার জন্য সময় বের করাঃ মেয়েটি আপনার জন্য সময় বের করতে চাইবে। আপনার সাথে দেখা করার জন্য আপনার সাথে কথা বলার জন্য সে তার অন্যান্য কাজের সময় বের করবে।
  • চোখের ভাষাঃ চোখের ভাষা হলো প্রেমের সবচেয়ে সত্যিকারের প্রকাশ। মেয়েটি আপনার দিকে বারবার তাকাতে চাইবে আপনার চোখে চোখ রেখে কথা বলতে চাইবে। আপনার দিকে তাকালে তার চোখে ভালোবাসা আগ্রহ অনুরাগ প্রকাশ পাবে

মেয়েরা কত বছর বয়সে প্রেমে পড়ে

প্রেম পড়ার কোনও নির্ধারিত বয়স নেই। কেউ বলতে পারেন না কে কবে কার প্রেমে পড়বেন। প্রেম বাল্যেও আসতে পারে বার্ধক্যেও। তবে সব কিছুরই একটা গড় হিসেব থাকে। প্রেমে পড়ার গড় বয়স অনেকটাই নির্ভর করে সাংস্কৃতিক পরিপ্রেক্ষিতের উপরে। মার্কিন সমাজে যে বয়সে একজন প্রেমে পড়ে ভারতে তেমনটা না-ও হত পারে। একই কথা প্রযোজ্য পুরুষ ও নারীর ক্ষেত্রে। পুরুষ যে বয়সে প্রেমে পড়ে মেয়েরা তার অনেক আগেই পড়ে যান। এখানে বায়োলজি একটা বড় ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে সন্দেহ নেই। কিন্তু এই সব হিসেব-নিকেশের খোসা ছাড়িয়ে যদি দেখা যায়, বাঙালি মেয়েদের প্রেমে পড়ার কয়েকটা বেসিক বয়স-পয়েন্ট রয়েছে। দেখা যাক সেই বিন্দুগুলিকে।
  • সম্বন্ধ বিয়ের পরে একটা কন্ডিশনড লাভ তৈরি হয় বটে। কিন্তু সেখানে সেটা করা ছাড়া উপায় কোথায় অপশন তো নেই
  • পোস্ট ম্যারিটাল অ্যাফেয়ার চিরকালই ছিল আজও অমলিন। কিন্তু সেখানে কতটা প্রেম কতটা ইনুয়েন্দো জানা দুরূহ।
  • কর্মজীবনে প্রেমের বাতিক কমবেই। বেশিরভাগ মেয়েই ততদিনে এনগেজড। ছিটেফোঁটা যা পড়ে রয়েছে তারা ডাইরেক্ট বিয়ের পিঁড়িকেই স্বপ্নে দেখে।
  • স্কুলজীবনে যে বাঙালি মেয়েরা ‘প্রেম’-এ পড়েছে বলে মনে করে তা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ফ্লার্ট-এর বেশি কিছু নয়। পরে কলেজ জীবনে সেই সম্পর্কগুলো হাওয়া হয়ে যায়।
  • ইদানীংকালে প্রাক-বয়ঃসন্ধি পর্বেই প্রেম-সংক্রান্ত ধারণা বাঙালি মেয়েদের মধ্যে গড়ে ওঠে। কিছুটা বয়সে বড় মেয়েদের সঙ্গ করে বাকিটা টিভি-সিনেমা মারফত। তাই ১২ থেকে ১৩ বছর বয়স খুবই সংবেদনশীল
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের রাগ ভাঙ্গানোর সহজ উপায়
  • কলেজি প্রেমের অভিমুখ প্রায়শই বদলায়। আবার কলেজের চরিত্র অনুযায়ী প্রেম নির্ধারিত হয়। কলেজের বাংলা অনার্সের মেয়েটি যে কিসিমে প্রেমে পড়বে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং সেই কিসিমে পড়বে না। কিন্তু কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মেয়েদের প্রেমে পড়ার প্রাইম টাইম।
  • বঙ্কিমচন্দ্র থেকে শরৎচন্দ্র— সেকালের বাংলা ঔপন্যাসিকরা তাঁদের লেখায় যেসব নায়িকা আমদানি করতেন তাদের বয়স ১৩-১৫/১৬। কিন্তু তাদের হাবভাব কথাবার্তা আজকের ৩৫ বছরের মেয়েদের হার মানায়। না সে সব গপ্পো বানানো নয়। বাঙালি পরিবারের গঠন আর সামাজিক সংস্থান তাদের সেই রকম ভাবেই তৈরি করত। আজ আর সেটা সম্ভব নয়।
  • বিবাহোত্তীর্ণ প্রেমে বাঙালি মেয়েরা খুবই সাহসী। সেই কোন কালে জগদীশ গুপ্র লিখেছিলেন ‘বিধবা রতিমঞ্জরী’-র মতো গল্প। যেখানে জনৈকা বিধবা মহিলা নিজেই কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন নিজের বিবাহের জন্য। তেমনটা আজ হয়তো হয় সেকালে হত কি জগদীশবাবু তো শূন্য থেকে গল্পটা নামাননি পরিণত মন ও বয়সেও প্রেম আসে। তার রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ একেবারেই আলাদা।

ছেলেরা মেয়েদের কোন জিনিস বেশি পছন্দ করে

যে মেয়ের আচার-আচরণ ভালো এবং সবার সঙ্গে স্নেহ এবং ভালবাসা পূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে তাদের কিন্তু সবাই পছন্দ করে। হিংসুটে এবং ঝগড়াটে মেয়েদের কেউ পছন্দ করেনা। কোন কোন মেয়ে আছে যারা খুবই লাজুক। লাজুক মেয়েদের সবাই পছন্দ করে না। কেউ কেউ আছে তারা লাজুক মেয়েদের পছন্দ করে। মেয়েরা বেশি চঞ্চল হলেও মানুষ পছন্দ করে না। বেশি লাজুক খাওয়াও যাবেনা এবং খুব একটা বেশি চঞ্চল হলেও চলবে না। যে মেয়ে সুন্দর কথা বলতে পারে । সংস্কৃতি গান অথবা কবিতা আবৃত্তি জানে তাদের ছেলেরা খুব সহজেই পছন্দ করে।
কেয়ারিং এবং যত্নশীল মেয়েদের প্রতি ছেলেরা বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। অর্থাৎ মেয়েদের ব্যবহার এবং মেয়েদের গুণ দেখেই ছেলেরা বেশি খুশি হয়। কোন ছেলে আছে যারা মেয়েদের বাজে সুন্দর্য‌ বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু আদর্শ পুরুষের পছন্দ শুধু নারীদের সৌন্দর্য হতে পারে না। নারীদের সৌন্দর্য তো তাদের আচরণে প্রকাশ পাবে। নারীদের সৌন্দর্য প্রকাশ পাবে তাদের আচরণে তাদের ব্যবহারে। তাই আমরা বাইরের সৌন্দর্যকে প্রধান্য না দিয়ে অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যকে বেশি প্রাধান্য দেব।

ছেলেরা কত বছর বয়সে মেয়েদের পছন্দ করে

বেশির ভাগ ছেলেরাই কিশোর বয়েসে আন্টি বা মিলফ টাইপ মহিলাদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। এরকম মহিলারা প্রশ্রয় দিলে খুব দ্রুত সাড়া দেয়।তরুণ বয়েসে প্রাণোচ্ছল তরুণীদেরকে পছন্দ করে। সুন্দর হাসি এবং দুন্দর চেহারা তাদের পছন্দ। যুবক বয়েসে দায়িত্বশীল এবং সুন্দর ফিগারের মেয়েদেরকে পছন্দ করে। এই বয়েসে তারা সাধারণত পাত্রী খোঁজে প্রৌড় বয়েসে তাদের দৃষ্টি যায় তরুণী যুবতীদের দিকে। ভোগ করার সুযোগ না থাকলে চোখ দিয়ে গিলে গিলে খিদে মেটায়। জড়িয়ে ধরা মাথায় হাত বোলানো বা চুমু খাবার সুযোগ হাতছাড়া করেনা।
উদাহরণ স্পেনের ফুটবল এসোসিয়েশন সভাপতি। বৃদ্ধ বয়েসে সাধারণ মেয়েদের শরীরের প্রতি খুব একটা আগ্রহ কাজ করেনা। তবে এ সময়ে নারী হোক পুরুষ হোক যে কোন বয়েসী মানুষের সঙ্গ তারা খুব পছন্দ করে।

মেয়েরা কোন ধরনের ছেলেদের বেশি পছন্দ করে

ব্যক্তিদের মধ্যে পছন্দগুলি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হয় এবং এই প্রশ্নের একটি এক-আকার-ফিট-সমস্ত উত্তর নেই। একজনের কাছে যা আকর্ষণীয় মনে হয় অন্যজন নাও হতে পারে। যাইহোক কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অনেক লোককে আকর্ষণীয় বলে মনে হয়।
  • শ্রদ্ধাশীলতাঃ পার্থক্য নির্বিশেষে অন্যদের সম্মানের সাথে আচরণ করা প্রায়শই প্রশংসা করা হয়।
  • আত্মবিশ্বাসঃ আত্মবিশ্বাস প্রায়ই আকর্ষণীয় কারণ এটি নিরাপত্তা এবং নিশ্চয়তার অনুভূতি প্রকাশ করতে পারে।
  • দয়া এবং সহানুভূতিঃ দয়ালু এবং সহানুভূতিশীল হওয়া দেখায় যে আপনি অন্যদের বিষয়ে যত্নশীল এবং বুঝতে পারেন।
  • সত্যতাঃ নিজের প্রতি সত্য হওয়া এবং আপনি নন এমন কেউ হওয়ার চেষ্টা না করা খুব আকর্ষণীয় হতে পারে।
  • বুদ্ধিমত্তাঃ বুদ্ধিবৃত্তিক কৌতূহল এবং আকর্ষণীয় কথোপকথনে জড়িত থাকার ক্ষমতা আকর্ষণীয় হতে পারে।
  • হাস্যরসের অনুভূতিঃ হাস্যরসের একটি ভাল অনুভূতি মেজাজ হালকা করতে পারে এবং মিথস্ক্রিয়াকে আরও আনন্দদায়ক করে তুলতে পারে।
  • ভাল যোগাযোগের দক্ষতাঃ কার্যকরভাবে যোগাযোগ করতে সক্ষম হওয়া গভীর সংযোগ এবং বোঝাপড়াকে উত্সাহিত করতে পারে।
  • উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং আবেগঃ লক্ষ্য থাকা এবং আবেগের সাথে সেগুলি অনুসরণ করা অনেক লোকের কাছে অনুপ্রেরণাদায়ক এবং আকর্ষণীয় হতে পারে।
মনে রাখবেন যদিও প্রত্যেকেই অনন্য এবং একজন ব্যক্তি যাকে একজন অংশীদারে মূল্য দেয় তা অন্য কারো জন্য একই নাও হতে পারে। আপনার নিজের হওয়া এবং আপনি কে তার জন্য আপনাকে প্রশংসা করে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

ছেলেরা মেয়েদের কে দেখে ক্রাশ খায়

কিন্তু অধিকাংশ পুরুষই নারীদের মনের কথা বুঝতে পারে না। তাই তাদের বিয়ে তো দূরের কথা প্রেমের সম্পর্কও গড়ে ওঠে না। ফলে বয়স ৩০ পার হয়ে গেলেও অনেক ছেলে সিঙ্গেলই (Single) রয়ে যায়।
যেমন- বিয়ে নিয়ে নারীদের অনেক আগে থেকেই নানা পরিকল্পনা (Planning) থাকে। তারা ছোটবেলা থেকেই বিয়ের দিনটি নিয়ে মনের পর্দায় নানা ছবি আঁকতে থাকে। নারীদের মনে এক প্রাণ পুরুষের অবয়ব। আর সেই অবয়বের সঙ্গে মিলে গেলেই বিয়ে পাকা। জীবনসঙ্গী হিসেবে নারীদের কেমন পুরুষ পছন্দ তা আজই জেনে নিন-
  • দায়িত্ববানঃ সাইকোলোজি বলে যে মেয়েরা তার বাবাকে আদর্শ (ideal) পুরুষ মনে করে। মেয়েদের কাছে বাবাই হলো শ্রেষ্ঠ পুরুষ। তাই মেয়েরা নিজের স্বামীর মধ্যে বাবার একটি ছাপ দেখতে চায়। বাবারা সারাজীবন সব মেয়েদের সব দায়িত্ব বহন করে এসেছেন। তাই মেয়েদের মন পেতে হলে আপনাকে এখন থেকেই দায়িত্ব (Responsibility) নিতে জানতে হবে। এ কাজটি ঠিকভাবে করতে পারলেই সহজেই নারীর মন জয় করতে পারবেন।
  • অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বীঃ জীবনে চলতে হলে অবশ্যই টাকার প্রয়োজন। কথায় আছে অভাব যখন দরজা দিয়ে আসে ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়। অর্থনৈতিক অবস্থা যদি খারাপ হয় তাহলে সংসার চালানোই কষ্টকর। আর মেয়েরা এ বিষয়টা অবশ্যই বোঝে। তাই মেয়েরা অর্থনৈতিকভাবে অস্বচ্ছল এমন পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এর মাধ্যমেই মেয়েরা ভবিষ্যত গুছিয়ে নিতে চান। তাই এখন থেকেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী (Independent) হওয়ার চেষ্টা করুন।
  • মিশুকঃ সবার সঙ্গে মিশতে পারে এমন লোককে সবাই পছন্দ করে। তবে এ গুণটি সবার থাকে না। যার মধ্যে এ গুণটি রয়েছে তাকে মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। সত্য কথা হলো, অপরিচিতদের সঙ্গে মিশতে পারে পুরুষকে মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। তাই এখন থেকেই গুরুগম্ভীর ভাব ছেড়ে দিয়ে সবার সঙ্গে মিশতে চেষ্টা করুন। বিশেষ করে যাকে ভালোবাসেন তার কাছের মানুষদের সঙ্গে বন্ধুত্ব (Friendship) করুণ। তাহলেই দেখবেন মেয়েদের মন জয় করতে পেরেছেন।
  • ভুলেও নেশা করবেন নাঃ অনেকেই নেশা করাটাকে একটা ফ্যাশন (Fashion) মনে করেন। তাই তারা নেশায় মেতে থাকেন। একটা সিগারেট (Cigarette) শেষ হতে না হতেই আরেকটা সিগারেট ধরিয়ে ফেলেন। এমনকী অনেকে রাতে মদ্যপানও করে থাকেন। মনে রাখবেন মেয়েরা এ নেশাকে একদমই পছন্দ করে না। আপনি যেটিকে কুল বা ফ্যাশন ভাবছেন মেয়েরা সেটিকে খুবই অপছন্দ করে। সেই সঙ্গে আপনার থেকে দূরে থাকারও চেষ্টা করে। তাই আজই নেশা করার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করুন।
  • বিশ্বাসযোগ্যতাঃ সবচেয়ে জরুরি হলো মেয়েদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য (Believable) হয়ে ওঠা। মেয়েরা সব বিষয়েই খুঁতখুঁতে হয়ে থাকে। তাই বিয়ের আগে অবশ্যই আপনার সম্পর্কে খোঁজ নেবে। তাই নিজেকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলুন। বিশ্বাসযোগ্যতা বেশি এমন পুরুষকে সবাই ভালোবাসে। মেয়েরা তো অবশ্যই। তাই এই গুণটি বাড়ানোর দিকে নজর দিন। তাহলেই সুখী দাম্পত্য জীবনের স্বপ্ন পূরণ হবে।

প্রেমে পড়ার অনুভূতি কেমন

প্রেমে পড়া একটি গভীর ব্যক্তিগত এবং বিষয়গত অভিজ্ঞতা তাই এটি প্রত্যেকের জন্য আলাদা অনুভব করতে পারে। যাইহোক কিছু সাধারণ থিম এবং আবেগ রয়েছে যা অনেক লোক প্রেমে পড়ার সাথে যুক্ত করে।
  • সুখ এবং উচ্ছ্বাসঃ প্রেমে পড়া প্রায়ই আনন্দ এবং সুখের অনুভূতি নিয়ে আসে। আপনি সবকিছু উজ্জ্বল এবং আরও প্রাণবন্ত বলে মনে করতে পারেন এবং আপনি কোনও আপাত কারণ ছাড়াই নিজেকে হাসছেন।
  • পেটে প্রজাপতিঃ অনেকে প্রেম করার সময় তাদের পেটে "প্রজাপতি" এর মতো শারীরিক সংবেদন অনুভব করে। এটি নার্ভাসনেস উত্তেজনা বা সাধারণ ফ্লাটারির অনুভূতি হিসাবে প্রকাশ করতে পারে।
  • বর্ধিত শক্তি এবং প্রেরণাঃ প্রেমে থাকা আপনাকে শক্তি এবং অনুপ্রেরণার নতুন অনুভূতি দিতে পারে। আপনি আপনার লক্ষ্যগুলি অনুসরণ করতে এবং নতুন জিনিস চেষ্টা করার জন্য আরও অনুপ্রাণিত বোধ করতে পারেন।
  • সংযোগ এবং ঘনিষ্ঠতাঃ প্রেমে পড়া প্রায়ই অন্য ব্যক্তির সাথে সংযোগ এবং ঘনিষ্ঠতার গভীর অনুভূতি জড়িত। আপনার মনে হতে পারে আপনি তাদের সাথে কিছু শেয়ার করতে পারেন এবং তারা আপনাকে সত্যিই বোঝে।
  • দুর্বলতাঃ প্রেম আপনাকে এমনভাবে দুর্বল বোধ করতে পারে যা আপনি আগে অনুভব করেননি। নিজেকে অন্য কারো কাছে উন্মুক্ত করা এবং আপনার অনুভূতির সাথে তাদের বিশ্বাস করা ভীতিকর এবং আনন্দদায়ক উভয়ই হতে পারে।
  • আকাঙ্ক্ষা এবং আকাঙ্ক্ষাঃ কখনও কখনও প্রেমে থাকা অন্য ব্যক্তির জন্য আকাঙ্ক্ষা বা আকাঙ্ক্ষার অনুভূতি জড়িত যখন তারা আশেপাশে থাকে না। আপনি নিজেকে ক্রমাগত তাদের সম্পর্কে চিন্তা করতে এবং মিনিটগুলি গণনা করতে পারেন যতক্ষণ না আপনি তাদের আবার দেখতে পাচ্ছেন।
  • পূর্ণতার অনুভূতিঃ প্রেমে পড়া পরিপূর্ণতা এবং সম্পূর্ণতার গভীর অনুভূতি আনতে পারে। আপনি অনুভব করতে পারেন যে আপনি এমন একজনকে খুঁজে পেয়েছেন যিনি সত্যিই আপনার পরিপূরক এবং আপনাকে একজন ভাল ব্যক্তি করে তোলে।
সামগ্রিকভাবে প্রেমে পড়া আবেগের একটি জটিল মিশ্রণ যা অবিশ্বাস্যভাবে তীব্র এবং আনন্দদায়ক হতে পারে। এটি প্রায়শই একজন ব্যক্তির হতে পারে এমন সবচেয়ে শক্তিশালী এবং রূপান্তরকারী অভিজ্ঞতা হিসাবে বর্ণনা করা হয়।
আমাদের লেখা আপনার কাছে কেমন লেগেছে এবং আপনার যদি কোনো প্রশ্ন অথবা মতামত থেকে থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন। আর আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে শেয়ার করুন। সুস্থ থাকুন নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url