মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পকে বিস্তারিত জানুন

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকের এই পোস্টটিতে আলোচনা করেছি মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো নিয়ে বিস্তারিত কিছু তথ্য। আমরা জানি সব জিনিসেরই কিছু না কিছু উপকারিতা ও অপকারিতা থেকে থাকে যারা মসুর ডাল খেতে পছন্দ করেন কিন্তু জানেন না মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা কি।
মসুর ডালের
যদি সেসব বিষয়ে জানতে চান তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকে আমার এই পোস্টটিতে আলোচনা করব মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু তথ্য। মসুর ডাল যেমন খেতে পছন্দ করেন অনেকেই সেটা শরীরের কারণে যেমন উপকারে আসে ঠিক তেমন মসুর ডাল কিছু অপকারিতা আছে। আবার এই মসুর ডাল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় মসুর ডাল দিয়ে রূপচর্চা মাথার চুলে মসুর ডালের ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হলে আমার এই আর্টিকেলটি পুরো পড়বেন এবং অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন।

মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা

মসুর ডাল শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি খাদ্য আবার এই গ্রোসারী দ্রব্য দিয়ে মুখের বিভিন্ন রকম দাগ উঠানো যায়। আমরা এই পোস্টে জানাবো মসুর ডালে উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে মসুর ডাল না হলে ভাত খেতে পারেন না বাংলাদেশে এমন মানুষ অনেকেই আছে কিন্তু তারা জানে না যে এই মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা কি কি। তাই আমি মনে করি যারা মসুর ডাল খেতে পছন্দ করেন তাদের জানানোর সুবিধার্থে আমার এই পোস্টে আলোচনা করব মসুর ডাল খেলে কি উপকারিতা পাওয়া যায় এবং কোন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয় তাই চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

মসুর ডালের উপকারিতা

বাংলাদেশের মানুষ মাছে ভাতে বাঙালি ঠিক সেরকমই অনেকেই আছে ভাতের সঙ্গে ডাল না হলে চলেই না। বাংলাদেশের অনেক মানুষ মসুর ডাল বেশি খেয়ে থাকেন কিন্তু তারা জানে না মসুর ডালের উপকারিতা গুলো। তাই তাদের সুবিধার্থে মসুর ডালের উপকারিতা গুলো নিচে তুলে ধরেছি মসুর ডাল শুধু বাংলাদেশেই নয় পুরো বিশে এ দল জনপ্রিয় এ ডাল দিয়ে বিভিন্ন রকম খাবার তৈরি করা যায় এবং ত্বকের যত্নেও এই ডাল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণ খাদ্য আঁশ রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়।
এবং আয়রন ও ফলেদ দুইটি একসাথে পাওয়া যায় গর্ভবতী মায়েদের জন্য মসুর ডাল খাওয়া অত্যন্ত জরুরী মসুর ডালে ফাইবারে আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে এটা শরীরে চিনির পরিমাণে কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও এটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বাড়তি ওজন কমাতে চাইলে ভাতের পরিমাণ কমিয়ে মসুর ডাল বেশি বেশি খেতে হবে। এতে করে খোদা কমে যাওয়া থেকে শুরু করে পেট ভরার অনুভূতি থাকবে অনেকক্ষণ মসুর ডাল খেলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের অনেক কমে যাবে বলে বিশেষজ্ঞরা জানান।

মসুর ডালের অপকারিতা

মসুর ডালের যেমন কিছু উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারিতা রয়েছে। অতিরিক্ত মসুর ডাল খেলে শরীরে কি কি ক্ষতি হয় সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। আমাদের শরীরে প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারে ডাল মসুর ডাল দামে কিছুটা সস্তা হওয়ায় বাংলাদেশের মানুষ প্রতিদিন ডাল খেয়ে থাকে আবার এই ডাল দিয়ে অনেক রকমের খাবার তৈরি করা যায়। প্রতিদিন আমিষের ২০ থেকে ২৫ ভাগ চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম মসুর ডাল। এদেশের মাত্র পাঁচ থেকে সাত শতাংশ কৃষি জমিতে এই ডাল উৎপন্ন হয়ে থাকে তাই বাংলাদেশে মসুর ডালের চাহিদার তুলনায় উৎপাদন অনেকটাই কম সেই কারণে বাইরে থেকে মসুর ডাল আমদানিকৃত করতে হয়। 
হাজার কোটি টাকার ডাল আমদানি হয় ভারত কানাডা অস্ট্রেলিয়া তুরস্ক ও নেপাল থেকে বিভিন্ন রকম ভেজাল মিশিয়ে মসুর ডাল হিসেবে বিক্রি করায় এদিকে মানুষের শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন রকম ক্ষতি হচ্ছে শুধুমাত্র ভেজাল খাবার খাওয়ার কারণেই মানুষের শরীরে এখন নানান রকমের রোগ ব্যাধি দেখা দিচ্ছে।

মসুর ডালের ক্ষতিকর দিক

এতক্ষণ আমরা মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানলাম মসুর ডাল খেলে কি ধরনের উপকার পাওয়া যায় এবং কিভাবে শরীরের অপকারিতা দেখা দেয়। মসুর ডালের কিছু ক্ষতিকারক দিক যা আমাদের অজান্তে আমাদের শরীর নানান ধরনের ক্ষতি করে থাকে তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক মসুর ডালের ক্ষতি করো দিকগুলো। বাংলাদেশে ডালের চাহিদার তুলনায় আমদানি কম হওয়ার এবং উৎপাদন কম হওয়ার কারণে কিছু ব্যবসায়ীরা এই ডালে বিভিন্ন রকম রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে থাকে ওজন বৃদ্ধির জন্য ডালে পানি মিশিয়ে বিক্রি করে আসছে। কিছু কেমিক্যাল জাতীয় কাপড়ের রং মিশিয়ে কালার বিক্রি করে একটু বেশি না পাওয়ার আশায় অনেকেই অনেক রকমের ডালকে ছোট করে মসুর ডাল বানিয়ে বিক্রি করে থাকে। কিন্তু আমরা সেসব না বুঝেই না যাচাই করে একটু দামে কম পাওয়ায় কিনে।

প্রতিদিন মসুর ডাল খেলে কি হয়

মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টি উৎপাদন রয়েছে দামে সস্তা ও একাধিক পুষ্টি কোন উপাদান থাকায় ফলে এটি একটি খুবই উপকারী খাবার। ভাতের সাথে মসুর ডাল খেতে খুবই ভালো লাগে যদি আপনি নিয়মিত মসুর ডাল খান তাহলে আপনার শরীরের সকল ধরনের পুষ্টি উপাদান চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে আসুন জেনে নেওয়া যাক মসুর ডালে কি কি পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো হল।
  • চর্বি
  • লোহ
  • আমিষ
  • খাদ্য শক্তি
  • জলীয় আঁশ
  • ক্যালসিয়াম
  • খনিজ পদার্থ
  • ভিটামিন বি টু
আপনি যদি প্রতিদিন মসুর ডাল খান তাহলে উপরের পুষ্টি উপাদান গুলো রয়েছে যা শরীরে পুষ্টি উপাদানের চাহিদা অনেক অংশে পূরণ করতে সাহায্য করবে মসুর ডাল আপনার শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে বিভিন্ন রকম রোগ প্রতিরোধ যেমন হার্ট অ্যাটাক স্টক থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করবে তাই নিয়মিত মসুর ডাল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া থাকলো।

মসুর ডাল খেলে কি মোটা হয়

মসুর ডালে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণ খাদ্য আঁশ রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেবে এবং আইরন ও ফলের দুটি একসাথে পাওয়া যাবে খোদা কমে যাওয়া থেকে শুরু করে ভরা পেটে অনুভূতি থাকবে অনেকক্ষণ বাকি
ওজন কমাতে চাইলে ভাতের পরিমাণ কমিয়ে ডাল বেশি বেশি খেতে হবে। এতে বোঝা যায় মসুর ডাল খেলে মোটা হয় না শরীরে ওজন কমাতে মসুর ডাল সাহায্য করে যাদের অতিরিক্ত ওজনে এবং ওজন কমাতে চান তারা নিয়মিত মসুর ডাল খান এতে আপনার শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমে যাবে।

মসুর ডালের পুষ্টিগুণ

মসুর ডালে অনেকগুলো পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম রোগ প্রতিরোধ থেকে মুক্তি দেয় শরীরকে সতেজ রাখতে সাহায্য করে মসুর ডাল খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনেছি এখন মসুর ডালের পুষ্টি উপাদানগুলো জেনে নেই। মসুর ডালে রয়েছে বিভিন্ন রকম পুষ্টি উপাদান যেমন খনিজ পদার্থ আর আমিষ ক্যালসিয়াম ভিটামিন বি টু শর্করা বিভিন্ন পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে মসুর ডাল নিয়মিত খেলে হাটের ঝুকি অনেকটাই কমে যায় মসুর ডাল ফলের এবং ম্যাগনেসিয়াম এর বিশাল উৎস। যাহার কে আরো বেশি সতেজ রাখতে সাহায্য করে ম্যাগনেসিয়াম শরীরের সকল অশে পুষ্টি উপাদান ছড়িয়ে দিতে পারে। প্রতি ১০০ গ্রাম মসুর ডালে পুষ্টি উপাদান থাকে।
  • চর্বি ৬০ গ্রাম
  • আস ৬০ গ্রাম
  • আমি ২৫.১ গ্রাম
  • লোহা ৪.৮ মিলিগ্রাম
  • খনিজ পদার্থ ২.১ গ্রাম
  • শর্করা ৫৯.০ মিলিগ্রাম
  • জলীয় অংশ ১২.৪ গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম ৬৯ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি টু ৪৯ মিলিগ্রাম
  • খাদ্য শক্তি ৩৪৩ কিলো ক্যালরি

মসুর ডাল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

এতক্ষণ আমরা জেনে আসলাম মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং জানলাম মসুর ডালে কিছু ক্ষতিকারক দিক এবার আমরা জানবো মসুর ডাল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়। মসুর ডাল যেমন শরীরে পুষ্টি উপাদান বজায় রাখে তেমনি রূপচর্চা বা ফর্সা হতে সাহায্য করে থাকে। মসুর ডালের অনেকগুলো পুষ্টি উৎপাদন রয়েছে যা আমাদের শরীরে ও আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। মসুর ডালে পুষ্টি উপাদান গুলো আমাদের ত্বকের উপর ময়লা তুলতে সাহায্য করে আপনি যদি মসুর ডাল দিয়ে আপনার পুরো শরীরে এবং মুখে ব্যবহার করেন তাহলে যেসব উপকারিতা পাবেন সেগুলো হলোঃ
  • আপনার ত্বকে ফর্সা হতে সাহায্য করবে
  • আপনার মুখের বিভিন্ন রকম ময়লা -আবর্জনা ডাক সার্কেল
  • ব্রণের দাগ বিভিন্ন রকমের কালো দাগ তুলতে সাহায্য করে মসুর ডাল
  • সারাদিনের ময়লা আবর্জনা মসুর ডাল ত্বকের গভীরে গিয়ে বের করে আনতে সাহায্য করে
আপনাকে প্রতিদিন রাতে সবার আগে মসুর ডাল সঙ্গে লেবুর রস অথবা মধু দিয়ে আপনার মুখে বা পুরো শরীরে ব্যবহার করবেন দেখবেন আপনার আগের থেকে অনেক ফর্সা হয়ে গেছে তবে মসুর ডাল দিনের সূর্যের আলোতে ব্যবহার না করাই উত্তম।

মসুর ডাল দিয়ে রূপচর্চা

মসুর ডাল দিয়ে ত্বকের যত্ন নেওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে মসুর ডাল কে পানিতে ভিজিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করতে হবে এবং দুই চামচ পরিমাণ মসুর ডালের গোড়া নিতে হবে। এই ব্লেন্ড করা এবং মসুর ডালের গুড়ো সঙ্গে এক চামচ পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে তারপর মিশ্রণটাকে পেস্ট বানিয়ে সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। আপনি চাইলে লেবুর রসের পরিবর্তে গোলাপজল অথবা মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। মসুর ডালের সঙ্গে লেবুর রস অথবা মধু দিয়ে ভালোভাবে একটা ফেসপ্যাক বানিয়ে মুখের ত্বকে এবং হাতে পায়ে লাগাতে পারেন কিছুক্ষণ রাখার পরে শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলে দেখবেন আপনার ত্বক অনেকগুলো করবে এভাবে আপনি মসুর ডালের প্যাক বানিয়ে রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করতে পারেন।

মসুর ডালের ফেসপ্যাক

অনেকেই আছে মসুর ডাল দিয়ে রূপচর্চা বা ফর্সা হতে চাই তারা বিভিন্ন রকম ফেসপ্যাক সম্পর্কে জানতে চাই তাই আমরা মসুর ডালের ফেসপ্যাক সম্পর্কে জানাতে চলেছি কিভাবে এটি বানাতে হয় সে সম্পর্কেও বিস্তারিত জানাবো মসুর ডালের ফেসপ্যাক বানাতে হলে আপনাকে আগে মসুর ডাল ভিজিয়ে রেখে এটিকে ব্লেন্ড করে নিতে হবে এবং পেস্ট করে নিতে হবে সঙ্গে লাগবে টক দই একটু মধু এই তিনটি উপাদান দিয়ে ফেসপ্যাক বানাতে হবে। এক চা চামচ পরিমাণ টক দই এবং একটা চামচ পরিমাণ মধু প্রথমে নিতে হবে দুই চা চামচ মসুর ডালের পেস্ট সবগুলো উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে ভালোভাবে একটি পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে এবং এই পেজটি আপনার ত্বকে লাগিয়ে শুকনো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে শুকিয়ে যাওয়ার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন দেখবেন আপনার ত্বকের অনেকটা দাগ হীন হয়ে গেছে।

চুলের যত্নে মসুর ডালের কার্যকারিতা

উপরে আমরা মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি আরো জেনেছি মসুর ডাল দিয়ে কিভাবে রূপচর্চা করতে হয় মসুর ডাল দিয়ে ফর্সা হওয়ার নিয়ম সবকিছুই জেনেছি এবার আমরা জানতে চলেছি চুলের যত্নে মসুর ডাল কিভাবে ব্যবহার করা হয়। চুলের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের ব্যবহার করতে পারি মসুর ডাল যদি মাথায় অতিরিক্ত খুশকির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে মসুর ডাল দিয়ে সমাধান করতে পারবেন।
সেটাই নিজের মাথায় ব্যবহার করুন। এটি আপনার মাথার অতিরিক্ত খুশকি তাড়াতে সাহায্য করবে এবং চুলকেস সিল্কি ও সফট করে তুলবে চুলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে এবং চুল ঘন ও লম্বা করতে সাহায্য করবে। মসুর ডালের সঙ্গে ডিম মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করতে পারেন এতে মাথা ত্বক ঠান্ডা হয় এবং চুল পড়ার রোধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে সপ্তাহে দুই দিন এই প্যাক ব্যবহার করতে পারবেন এতে আপনার মাথার খুশকি এবং চুল দ্রুত লম্বা হতে অনেকটাই গুরুত্ব বহন করবে।

উপসংহারঃ মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

উপরে আমরা মসুর ডালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি কিভাবে মসুর ডাল দিয়ে রূপচর্চা করা হয় কিভাবে মসুর ডাল ফর্সা হওয়া যায় মসুর ডাল দিয়ে চুলের যত্ন নেওয়া যায় সব কিছু উপরে জেনেছি। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক কিছু না জানা তথ্য জেনে থাকেন বা এরকম আরো নতুন নতুন তথ্য পেতে চান তাহলে আপনি নিয়মিত আমার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন লাইক শেয়ার কমেন্ট করে দেবেন এবং অন্যদের শেয়ার করে দেবেন আপনার মত তারাও বিস্তারিত কিছু জানো ধন্যবাদ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url