ইন্টারনেট কি - দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হলো

সম্মানিত পাঠক, ডিজিটাল তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশেও ইন্টারনেট কি। ইন্টারনেট কি? দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহারিক দিক, ফলে আমাদের কি কি উন্নতি ঘটছে, তথ্যপ্রযুক্তিতে কি কি উন্নয়ন ঘটেছে। এই ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে, আমাদের জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসুন জেনে নেই।
ইন্টারনেট কি - দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হলো
ইন্টারনেট ব্যবহারের ফলে আমরা কি, কি,সুবিধা পাচ্ছি ইন্টারনেট ব্যবহারে ফলে আমরা কি অসুবিধায় পড়েছে, সেসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হলো। আর সেসব বিষয়ে সঠিক তথ্য পেতে এই আর্টিকেলটিশেষ পর্যন্ত করতে থাকুন আশা করছি আপনারা সঠিক তথ্য পাবেন।

কত সালে ইন্টারনেট চালু হয়

মানব জীবনের সভ্যতার বিকাশে বিজ্ঞানের যেসব আবিষ্কার ভূমিকা পালন করেছে তার মধ্যেঅন্যতম একটি হল ইন্টারনেট।বিশ্ববাজারে যোগাযোগ ব্যবস্থার যুগান্তকারী এক মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট।বিশ্ববাজারে যোগাযোগ ব্যবস্থার যুগান্তকারী এক মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট। এটি কম্পিউটার ভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ইন্টারনেটের মাধ্যমে দ্রুত ধারণাকে বাস্তব রূপ রূপ দিয়েছে। বর্তমানে ব্যাপক বহুমুখী কাজে ইন্টারনেট হইতে হচ্ছে আধুনিক ইলেকট্রনিক প্রযুক্তিতে মানব কল্যাণে বিপুলভাবে সম্ভাবনাময় করে তুলেছে ইন্টারনেট।

১৯৯৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ইন্টারনেট চালু হয়। কিন্তু এর ব্যবহার ছিল খুবই কম এবং তা কেবল ইমেইল মাধ্যমে সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৯৬ সালে ইন্টারনেট সংযোগের প্রসার ঘটে। ২০০০ সালে শুরুতে ইন্টারনেটের গ্রাহক ছিল খুবই সীমিত ২০০৪ সালে বাংলাদেশে তথ্যপ্রযুক্তি মহাসড়ক সাবমেরিন কেবল যুক্ত হয়। দেশে ইন্টারনেটের গতি অনেক বেড়ে যায় ২০১৭ সালে সাবমেরিন ক্যাবলের দ্বিতীয় মহাসড়কে যুক্ত হয় বাংলাদশ। বর্তমানে ব্রডব্যান্ড এবং মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২ কোটি। ইন্টারনেটের প্রসারে অনেক কাজ হয়।

ইন্টারনেট কি

ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক শব্দটির সংক্ষিপ্ত রূপ হলো ইন্টারনেট আন্তর্জাতিক যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল এই ব্যবস্থা। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের একটি পদ্ধতি হিসেবে গড়ে উঠেছে এই সিস্টেম সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যবহৃত কম্পিউটারকে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে যুক্ত করে ইন্টারনেট যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে।

এই প্রযুক্তিতে কম্পিউটার ভিত্তিক ব্যবস্থার মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ ও প্রেরণ করা যায় সারা বিশ্বের অগণিতিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গবেষণাগার সংবাদ সংস্থা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানসহ কোটি কোটি গ্রাহক ইন্টারনেটের সাহায্যে যুক্ত হয়ে এই মহা যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে ইন্টারনেটের সাথে যুক্ত হয়ে কম্পিউটার মোবাইল ফোন কিংবা অনুরূপ যে কোন ডিভাইস সংগ্রহ মুহূর্তের তথ্য সংগ্রহ করতে পারে এজন্য প্রয়োজন কম্পিউটার বা অনুরূপ ডিভাইস মডেম এবং ইন্টারনেট সংযোগ।
  • ইন্টারনেটের উৎপত্তিঃ ১৯৬৯ সালে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ ইন্টারনেট আবিষ্কার করে যোগাযোগের গোপনে এবং নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে প্রতিরক্ষা বিভাগের গবেষণাগারে টেলিফোনের বিকল্প হিসেবে স্থান করে নেই। টি টেলিফোন লাইন নির্ভর একটি যোগাযোগ পদ্ধতি ডেক্সটপ কম্পিউটারের আবিষ্কার হলো টেলি নেটওয়ার্কের সাথে কম্পিউটারের সংযুক্তি ঘটে। ১৯৯০ এর দশকে ইন্টারনেট ছাড়া বিষয়ে ব্যাপক আকারে বিস্তার লাভ করে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহারে ইন্টারনেটের বিপ্লবের সহায়তা ভূমিকা পালন করছে।
  • ইন্টারনেটের সম্প্রসারণঃ মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ চারটি কম্পিউটারের সংযোগ ঘটিয়েছে ব্যবস্থায় শুরু করে পরবর্তী তিন বছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৬ টি তে ৮৪ সালে মার্কিন ন্যাশনাল সাইন্স ফাউন্ডেশন সর্বসাধারণের ব্যবহারের জন্য এটি চালু করে এরপর অল্প সময়ের মধ্যে এটি সারা বিশ্ব ছড়িয়ে পড়ে তখনও সুযোগ সুবিধা ছিল সীমিত ৯০ এর দশকের শুরুতে কেন্দ্রীয় নেটওয়ার্ক হিসেবে ইন্টারনেট গড়ে তোলা হয়। ১৯৯৩ সালে ইন্টারনেটে বাণিজ্যিক ব্যবহার শুরু হয় অতি অল্প সময়ে তার দ্রুত আবিষ্কার লাভ করে বর্তমানে ভিসা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা শত কৌটির উর্ধ্বে।

দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার

ইন্টারনেেটের ব্যবহারিক দিক সিস্টেমে গুলোবহুল ব্যবহৃত কয়েকটি দিক হল-
  • ইউজ নেটঃ সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত তথ্য ভান্ডার।
  • ই ক্যাশঃ ই ক্যাশ হল অর্থনৈতিক লেনদেন ও বাণিজ্যিক সুবিধা।
  • চ্যাটঃ অনলাইনে দুই বা ততোধিক ব্যক্তিরে কথা বা টেক্সট আড্ডা।
  • নেট নিউজঃ ইন্টারনেটের ব্যবহারিক দিকতথ্য ভান্ডারের রক্ষিত সংবাদ।
  • ওয়েবঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযুক্ত কম্পিউটার গুলোতে তথ্য রাখার পদ্ধতি।
  • ই-মেইলঃ দ্রুত সময় তথ্য আদান-প্রদানের ব্যবস্থা হল ইলেকট্রনিক মেইল বা ইমেইল।
  • আরকিঃ আর কি হচ্ছে নেটওয়ার্ক তথ্য সেবা প্রদানের উদ্দেশ্য এ পদ্ধতিতে যা তথ্যগুলো সক্রিয়ভাবে সুচি আকারে সমন্বয় করে উপস্থাপন করতে সক্ষম।
  • ব্যবসা বাণিজ্যঃ ইন্টারনেট ব্যবসা বাণিজ্য কে দিয়েছে এক নতুন দিশা ব্যবসা এখন অনলাইনে। সবকিছু বেচাকেনা থেকে হোটেল বুকিং গাড়ি বুকিং খাবার অর্ডার বিভিন্ন কাজে ইন্টারনেট বহুল ব্যবহৃত অনলাইনে ব্যাংকিং মোবাইল ব্যাংকিং অনলাইনে কেনা বেচাইতে দিয়েছে নতুন এক মাত্রা এতে সময় হচ্ছে।
  • অনলাইন এডুকেশনঃ শিক্ষা ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের অবদান হলো সর্বাধুনি অবদান হলো অনলাইন এডুকেশন সিস্টেম ইন্টারনেটের সাহায্যে ঘরে বসে সর্বোচ্চ মানের শিক্ষা লাভ সম্ভব হচ্ছে। তাছাড়া অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা পৃথিবীর বিভিন্ন দুর্যোগপূর্ণ প্রতিকূল সময়ে শিক্ষাকে মানুষের কাছে অতি সহজে পৌঁছে দিতে সাহায্য করছে।
  • গুগলঃ ইন্টারনেটের তথ্য সেবা প্রদানের উদ্দেশ্য স্থাপিত একটি পদ্ধতি এটি তথ্যের সমন্বয় করে এবং ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুসারে তথ্য খুঁজে দেয়।দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহারিক দিক বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট সভ্য সমাজের মানুষের জীবনে অপরিহার্য একটি অঙ্গ হয়ে উঠেছে। ইন্টারনেট ছাড়া জীবন অচল এর মাধ্যমে মুহূর্তে বিশ্বের যেকোন স্থান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটে তথ্যের আদান-প্রদানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
তথ্যের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহার বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছিলে। প্রথমে প্রতিরক্ষা এবং পরে সর্বসাধারণের জন্য তথ্যের আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সংযোগ সমস্ত রীতিকে ভেঙে এক সরল এবং অত্যন্ত সুবিধাজন। ইমেইল হলো তারই সামান্য এক নমুনা। ইমেইলের মাধ্যমে এক মুহূর্তে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ন্যূনতম খরচে তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব হয়ছে।
  • শিক্ষাক্ষেত্রেঃ শিক্ষাক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে সর্বজন ইন্টারনেট চরিত্র বিশ্লেষণ করলে এর কারণ সহজে অনুধাবন করা যায়। ইন্টারনেট হল তথ্যের এক সুবিশাল ভান্ডার। লেখাপড়া গবেষণা সাহিত্যচর্চা প্রয়োজনীয় তথ্য বই ইন্টারনেটের মাধ্যমে যেকোনো সময় পাওয়া সম্ভব এটি মানুষের হাতের মতোই জ্ঞান ভান্ডার তথা লাইব্রেরীকে এনে দিয়েছে শিক্ষাক্ষেত্রে ডিজিটাল লাইজেসনের ফরম পূরণ ফল প্রকাশ নোটিশ প্রদানে ইন্টারনেট ব্যাপক ব্যবহার হয়।
  • ই শপিংঃ ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে ই শপিংয়ের ধারণা প্রসার লাভ করেছে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ই লাভজনক হচ্ছে তুলনামূলকভাবে স্বল্পদামে ক্রেতার কাছে পণ্য পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে তাছাড়া পুরনো জিনিস বেচা কেনা অনলাইন নির্ভরযোগ্য মাধ্যম বর্তমান যুগে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা বাণিজ্য যা আবারো অসংখ্য মানুষের জীবনে সহায়তা করছে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট।
  • চিকিৎসা ক্ষেত্রেঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা ঘরে বসে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে অত্যন্ত অঞ্চলে বসে ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারছি ইন্টারনেটের ব্যবহারের ফলে সু চিকিৎসায় পাচ্ছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ ও ইন্টারনেট বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সালের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি উন্নয়নের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের গড়ে তুলতে পদক্ষেপ নিয়েছেন এক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতি অর্জন করলেও তা পর্যাপ্ত নয়।
  • সোশ্যাল মিডিয়াঃ চলতি সময়ে ইন্টারনেটের ব্যবহারের ফলে সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলি যেমন টুইটার,ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, ইমু,  ইমেইল, মাধ্যমে বন্ধুত্ব স্থাপন এবং যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে তথ্যের আদান-প্রদান করা এক যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে এসেছে ভিডিও কলিং চ্যাটিং ভিডিও কনফারেন্স ইত্যাদি যোগাযোগ স্থাপন করা যায়।
  • বিনোদনঃ মানুষ আজ প্রতিদিনকার বিনোদনে ইন্টারনেটকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ ব্যবহার করে থাকে বিনোদনের সমস্ত উপাদানে ইন্টারনেটকে কাজে লাগে উপভোগ করা হয়। যেমন রেডিও টেলিভিশন ভিডিও গেম ম্যাগাজিন ইউটিউব নেটফ্লিক্স হটস্টার ইত্যাদি প্লাটফর্ম অল্প খরচে মানুষের হাতের মুঠোয় বিশ্বমানের বিনোদনের মাধ্যম।
তাছাড়াও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভা এর মাধ্যমে ব্যবহার নিজেদের প্রতিভাকে প্রকাশ করার সুযোগ পাচ্ছে সংবাদপত্র এবং খেলাধুলার ক্ষেত্রেও ইন্টারনেট অনেক সহজ করে দিয়েছে। পর্যটকদের প্রয়োজনীয় সব তথ্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাওয়া যায় হোটেল রিজার্ভেশন টিকিট কাটা সব অনলাইনে হয়।
দেশে অফিস আদালতে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় সেবা সংস্থা এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সেবা এখন অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। এ গভর্নেন্স ই-বিজনেসের ব্যবসা-বাণিজ্য অনেক সহজ হয়েছে অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবস্থা আর্থিক কর্মকান্ডে অনেক গতি বেড়েছে তবে একথা সত্য যে উন্নত বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশ এখনো অনেক পিছিয়ে আছে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার

ইন্টারনেট ব্যবহারে নিজ জ্ঞান-বিজ্ঞান ও  অবস্থান পরিবতন করতে তথ্য প্রযুক্তির বিকাশে কোন বিকল্প নেই। ইন্টারনেট ব্যবহারে যারা পিছিয়ে রয়েছে তারা এক ধরনের বৈষম্যের শিকার হচ্ছে যাকে ডিজিটাল বৈষম্য বলা হয়। আমাদের তরুণ সমাজকে তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। জনগণের নিকট ইন্টারনেট পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে তথ্যপ্রযুক্তির অবকাঠামের উন্নতি ঘটাতে হবে। তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ জনক সম্পদ এবং সটকার গড়ে তুলতে হবে।

ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা

বিভিন্ন গবেষণা সংক্রান্ত নিত্য নতুন বহু তথ্য অনায়সে ইন্টারনেট থেকে পাওয়া যায় ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা। ইন্টারনেটে প্রশ্ন লিখে সহজে সরাসরি উত্তর পাওয়া যায় তথ্যগুলি সম্পর্কে সহজে অবহিত হওয়া যায়। নানান ধরনের অনলাইন লাইব্রেরি থেকে মূল গ্রন্থের কপি পাওয়া সম্ভব হয় অজানা তথ্য কিছু সংগ্রহ করে অবৈধ করা যায় বলে দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেট ব্যবহারে সুবিধা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • অসুবিধাঃ ইন্টারনেট ব্যবহারের উপকারিতার পাশাপাশি অনেক খারাপ দিকও রয়েছে দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহারে ফলে অনেক রকম অসুবিধায় পড়তে হয় মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে ধোকা দেয় হ্যাকাররা ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্য চুরি করে বিভিন্নভাবে মানুষের ক্ষতি করে অসাধু উদ্দেশ্যে কম্পিউটারে ভাইরাস তৈরি করে তা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছে এতে করে একটি সুন্দর জীবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। 
অশ্লীল ও কুরুচি পুন্য ছবি ও ভিডিও তৈরি করে ব্ল্যাকমেইল করে যাচ্ছে তাই আমাদের জীবনে ইন্টারনেটের গুরুত্ব যতটা না সুবিধাজনক ঠিক ততটাই অসুবিধা । তথ্য প্রযুক্তিতে যোগাযোগ প্রযুক্তি বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ সকল প্রকার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে মূল চালিকাশক্তি।

ইন্টারনেট এখন আমাদের প্রত্যেক জীবনের প্রত্যেকটি স্তরকে জয় করে মহাকাশ পর্যন্ত বৃষ্টিতে রয়েছে তবুও আমরা এখনো উন্নত দেশগুলোর চাইতে অনেকটাই পিছিয়ে আছে। আমাদের উচিত হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিতে ইন্টারনেটের ব্যাপক ওবোমাত্রিক ব্যবহারে প্রসার ঘটিয়ে দেশকে আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী করে গড়ে তোলা।

লেখকের মন্তব্যঃ ইন্টারনেট কি - দৈনন্দিন জীবনে ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হলো

সম্মানিত পাঠক, ইন্টারনেট কি তথ্য প্রযুক্তিতে ইন্টারনেটে ব্যবহারে প্রয়োজনীয়তা সুবিধা অসুবিধা নিয়ে সঠিক তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে। আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন বা কিছু সঠিক তথ্য পেয়ে থাকেন বিষয়টি ভালো লাগলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমার এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন এবং অন্যদের শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url