দারিদ্র্য বিমোচনে গ্রামীণ অর্থায়নের গুরুত্ব বিস্তারিত আলোচনা করা হলো

সম্মানিত পাঠক আজকে আমার এই আর্টিকেলটিতে দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীন অর্থায়নের গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছে। বাংলাদেশের সবচাইতে বড় সংকট হচ্ছে দারিদ্র বিশ্বের উন্নতি দেশগুলোর চাইতে বাংলাদেশ দারিদ্র বিমোচনের গ্রামীণ অর্থায়নের গুরুত্ব সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকার জন্য অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।
দারিদ্র্য বিমোচনে গ্রামীণ অর্থায়নের
গ্রামীণ অর্থায়নে দারিদ্র বিমোচন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধ জীবন যাত্রার মান এবং গ্রামীন এলাকায় সার্বিক উন্নয়নে অপরিহার্য গ্রামীণ এলাকায় উপকারভোগীদের আয় ও জীবনযাত্রার মান উন্নতি করতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং উৎপাদনের পরিবর্তনশীলতাকে এক করতে গ্রামীণ অর্থায়নের তাৎপর্য পূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আজকে এসে সব বিষয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীণ অর্থায়নের গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত যদি কিছু তথ্য জানতে চান তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি পড়বেন আশা করি অনেক কিছু জানতে পারবেন তাই দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকাঃ


বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা বৃহত্তর একটি অংশ গ্রামে বাস করে এ জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য একটি অংশ এখনো দরিদ্র উন্নয়নশীল একটি দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তার সিংহভাগ দারিদ্র জনগোষ্ঠীর অর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য সচেষ্ট।

কভিট-১৯ ও রাশিয়া ইউ ক্যান যুদ্ধের মধ্যে ও বাংলাদেশ তার বিশাল জনগোষ্ঠীকে ক্ষুধা দারিদ্র নিরক্ষতা বেকারত্ব থেকে মুক্ত করার এবং একগবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা ও জলবায়ু পরিবর্তন জনিত অভিরূপ প্রভাবের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সরকারের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচির হাতে নিয়েছেন গ্রামীণ অর্থায়নও এমন একটি কর্মসূচি। যা দারিদ্র নিরসনের দীর্ঘকাল ধরে ভূমিকা রাখছে। আসুন জেনে নেওয়া যায় দারিদ্র্য বিমোচনে গ্রামীণ অর্থায়নের গুরুত্ব কি কি।

গ্রামীণ অর্থায়ন কিঃ


গ্রামীন অর্থায়ন বলতে গ্রামীণ এলাকার মানুষকে আর্থসামাজিক কার্যক্রম চালাতে সক্ষম করার জন্য কৃষকসহ গ্রামীণ জনগণকে অর্থ সরবরাহ ও জমা করা এবং তাদের ঋণদাকে বোঝায়। গ্রামীণ অর্থের উৎসের মধ্যে রয়েছে ছোট এবং বড় আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান।

যেগুলো গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে ছোট আকারের আর্থিক পরিষেবা প্রদান করে।সে সঙ্গে কৃষি প্রক্রিয়াকরণ এবং অন্যান্য ছোট ও মাথারই গ্রামীণ উদ্যোগকে বড় আকারের আর্থিক পরিষেবা প্রদান করে।

গ্রামীণ অর্থায়নের উৎসঃ


আনুষ্ঠানিক গ্রামীণ অর্থায়নের উৎসগুলো হল প্রধানত বিভিন্ন সমবায় সমিতি যা স্বল্প মাঝারি এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণের চাহিদা পূরণ করে। বাণিজ্যিক সমবায় ও বিশেষায়িত্ত ব্যাংক ক্ষুদ্র অধ্যায়ন প্রতিষ্ঠান এবং এনজিও চালিত ক্ষুদ্র অথায়ন কার্যক্রম কৃষি পণ্য বিপন্ন সমিতি এবং কৃষি উন্নয়নের প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন সরকারি সংস্থা।

আনুষ্ঠানিক গ্রামীণ আর্থিক বাজারঃ


বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক গ্রামীণ আর্থিক বাজারের মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণকৃত বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রামীণ শাখা বেসরকারি ব্যাংকগুলোর এজেন্ট ব্যাংকিং সমবায় ব্যাংক ও সমিতি বিশেষায়িত ব্যাংক যেমন গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন এবং আমার বাড়ি আমার খামার কর্মসূচির মত সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং কর্মসূচি রয়েছে।

আনুষ্ঠানিক গ্রামীণ অর্থ ব্যবস্থাঃ


গ্রামীণ মানুষের জন্য আনুষ্ঠানিক গ্রামীণ অর্থ ব্যবস্থার উৎসব এর মাধ্যমে রয়েছে বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন প্রতিবেশীর দোকানি স্থানীয় ডিলার ব্যবসায়ী গ্রাম্য পেশাদার মহাজন কৃষি মহাজন কমিশন এজেন্ট গ্রামীণ পেশাজীবী সহায়ক গোষ্ঠীর বিভিন্ন সমিতি গ্রামীণ মানুষ এসব উৎসব গ্রামীণ অর্থের উৎস হিসেবে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে বলে মনে করা যায়।

গ্রামীন অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তাঃ


  • এটা স্বীকৃতি গ্রামীণ অঞ্চলের দারিদ্র বিমোচন উন্নয়নে অর্থের প্রভাব অপরিহার্য। গ্রামীণ অর্থায়ন গ্রামীণ জনগণের দারিদ্র বিমোচনে উনঘটক হিসেবে কাজ করে এবং তাদের সম্পদ জীবনযাত্রার মান উন্নতি করার জন্য উপাদানের বিভিন্ন উপাদানকে সংযুক্ত করে।

  • অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের একাধিক দিক এবং অর্থের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে তথ্য প্রচারের মাধ্যমে গ্রামীণ এলাকায় আর্থিক পরিষেবার মাধ্যমে গ্রামীণ উন্নয়ন সম্ভব ।

  • দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গ্রামীণ অর্থায়ন অপরিহার্য গ্রামীণ জনগণকে দারিদ্র্যের দুষ্ট চক্র থেকে বের করে আনতে দেশের উন্নয়ন বাস্তবায়নে গ্রামীণ অঞ্চলে অর্থের ব্যবহার আর্থিক হারে 

  • বাড়াতে হবে বিশেষ করে গ্রামীন এলাকার দারিদ্র নারী পুরুষ এবং কৃষক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক কার্যক্রমের সঙ্গে তাদের আয় উৎপাদন মূলক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গ্রামীণ অর্থায়নঅপরিহার্য।

  • গ্রামীণ অর্থায়ন গ্রামীণ জনগণকে ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক কার্যক্রম ঋণ গ্রহণ নগদ লেনদেনের ঋণ ফেরত এবং সঞ্চয় কার্যক্রমে অধিক সুযোগ প্রদান করে এ ধরনের আর্থিক পরিষেবা গুলোতে প্রবেশ অধিকার গ্রামীণ জনগণকে তাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড উন্নতি করতে জীবন যাত্রার মান উন্নতি করতে সহায়তা করে থাকে।

  • ক্ষুদ্র ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো দারিদ্র্য মানুষের তাদের আয়বদ্ধ কার্যক্রম শুরু করার জন্য ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করে থাকে দারিদ্র বিমোচন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধ জীবন যাত্রার মান এবং গ্রামীন এলাকার সার্বিক উন্নয়নে অপরিহার্য।

গ্রামীণ অর্থায়নের ক্ষেত্রঃ


গ্রামীন অর্থায়নে অংশ হিসাবে কৃষি অর্থ ক্ষুদ্র ঋণ এবং এস এ এম অর্থায়ন কে বিবেচনা করা হয়। কৃষি অর্থ বলতে স্বল্প মেয়াদী মধ্যমিয়া দিন এবং দীর্ঘনিয়াদি ঋণ এবং কৃষি ফসল পশু সম্পদ বিমা সহ কৃষি উৎপাদন প্রক্রিয়াকরণ বাণিজ্যিকরণকে বিভিন্ন আর্থিক পরিষেবা কে বোঝায়।

বাংলাদেশের মানুষের জীবিকা কর্মসংস্থান এবং জিডিপিতে অবদানের জন্য কৃষি অপরিহার্য। বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি খাদ্যের পর্যাপ্ত বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য রাশে জন্য কৃষি উপাদান।

বৃদ্ধির একটি কার্যকর হাতিয়ার গবেষণার দেখা গেছে কৃষি খাতে ব্যাংক এনজিও ঋণ দেশের কৃষি উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে পিসি খাতে অধিক অধ্যায়ন দেশের কৃষি উন্নয়ন বৃদ্ধি করতে পারে।

দেখা গেছে গ্রামীণ অর্থায়নে জনগণের আয় বৃদ্ধি উদ্যোক্তা সৃষ্টি কৃষি জমির মালিকানা এবং তাদের বর্তমান পরিস্থিতি সন্তুষ্টিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। বাংলাদেশ গ্রামীণ অর্থ সামাজিক উন্নয়নে গ্রামীণ অর্থায়নের প্রভাব নির্ধারণের কৃষি ঋণ কৃষিতে বি নিয়োগ এবং নতুন ব্যবসা শুরু করার মত কারণ গুলো চিহ্নিত করা উচিত।

বিশেষজ্ঞরা স্বীকার করেছেন গ্রামীণ অর্থায়নে ব্যাপক উন্নয়নের কারণে দেশের গ্রামীণ অঞ্চলের জীবনযাত্রার অভূতপূর্ব উন্নয়ন এবং ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে আধুনিকায়ন যোগাযোগ ও পরিবহন ব্যবস্থার উন্নতি অন্যান্য কৃষি খাতের সম্প্রসারণ তথ্য ও প্রযুক্তির প্রসার প্রবাসী আয় বৃদ্ধি এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে।

গ্রামীণ অর্থায়নের উদ্দেশ্যঃ


গ্রামীণ অর্থায়নের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হলো সবিতা বঞ্চিত নারী-পুরুষ কৃষক ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং ছোট বড় ব্যবসায়ীদের আয় ও উপাদানমূলক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত করার জন্য আর্থিক পরিষেবা প্রদানের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করা বাংলাদেশের দারিদ্র বিমোচনে একটি উন্নয়ন কৌশল বিশেষ করে গ্রামীন এলাকায় নারীদের কাজ করতে উৎসাহিত এবং বাস্তব ফল প্রদানের মাধ্যমে দারিদ্র হ্রাস করা।

গ্রামীণ অর্থায়নের অগ্রগতিঃ


গ্রামীণ অর্থায়ন গ্রামীণ জনগণকে আর্থিক পরিষেবা গুলোই প্রবেশাধিকার সুবিধা দিয়ে দারিদ্র্যের চক্র থেকে বেরিয়ে আসতে গ্রামীণ দারিদ্র্যের সহায়তা করে বেশিরভাগ আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো।

গ্রামীণ অধ্যয়নের ধারণাকে স্বরলিকৃত এবং গ্রামীণ অধ্যায়নকে ডিজিটাল প্লাটফর্মে সম্মানিত করেছে। ক্ষুদ্র ঋণ ক্ষুদ্র অধ্যায়ন বিমাসন রেমিটেন্স সহ অন্যান্য আর্থিক পরিষেবার মতো গ্রাহকেন্দ্রিক আর্থিক পরিষেবাগুলো গ্রামীণ জনগণের পৌঁছে দিচ্ছে।

গ্রামীণ অর্থায়নের প্রভাবঃ


গ্রাম মুখী এসব কর্মকাণ্ডের ফলে গ্রাম পর্যায়ে দেশীয় অনেক গণ্য উপাদান হচ্ছে। তাছাড়া কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যক্তিগত ও পারিবারিক আয় বৃদ্ধি পেয়েছে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন গ্রামীণ জনগণের উপর গ্রামীন অর্থায়নের একাধিক প্রভাব রয়েছে যার মধ্যে

রয়েছে তাদের সন্তানদের শিক্ষা থেকে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা সুস্বাস্থ্য আই বৃদ্ধি দারিদ্র হ্রাস যেহেতু গ্রামীণ অর্থ দরিদ্র মানুষের জন্য অধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে তাই আশা করা যায় তারা গ্রামে কাজ পেলে শহরে কাজের জন্য ছুটবে না।

গ্রামীন অর্থায়নে পল্লী উন্নয়নঃ


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় গ্রামীণ অর্থ ব্যবস্থা আনুষ্ঠানিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে পল্লী উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। তাই সরকারের উচিত গ্রামীণ অর্থায়ন ব্যবস্থার প্রতি আরো মনোযোগ দেওয়া দারিদ্র্য বিমোচনে গ্রামীণ অধ্যায়ন কে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যমে হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

দারিদ্র বিমোচনের অনেক উপাদানের মধ্যে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান তারই বিমোচনে গ্রামীণ অধ্যয়নের প্রভাব শুধু তখনই অনুভূত হয় যখন সহায়ক নীতিগুলো কার্যকর হয় বাজারগুলো কাজ করে এবং আনুষ্ঠানিক পরিষেবা গুলো উপলব্ধি থাকে।

গ্রামীণ অর্থায়নের চ্যালেঞ্জঃ


চরম দারিদ্র্য যাদের কোন আয় ও সহায় সম্বল নেই তারা সরাসরি গ্রামীণ অধ্যায়ন থেকে কোন সুফল পায় না এটি অনেক ক্ষেত্রে আই বৈষম্য বৃদ্ধি এবং সম্পদের অপব্যবহারে অবদান রাখার জন্য মাধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদানে ব্যর্থ হওয়ার জন্য এবং রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য সমালোচিত হয়েছে।

উপসংহারঃ


সম্মানিত পাঠক আজকে আমার এই আর্টিকেলটিতে দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীন অর্থায়নের গুরুত্ব ও বিষয় আলোচনা তুলে ধরেছে উপরোক্ত বিষয় বিবেচনা করে ব্যাংক এবং এনজিও এফআই গুলোর মতে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রামীণ এলাকায় মানুষের কাছে তাদের আর্থিক পরিষেবা।

বেশি কার্যকর ভাবে প্রসারিত করতে পারে এর আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি নতুন কোন তথ্য পেয়ে থাকেন বা জেনে থাকেন তাহলে একটি কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে যাবেন আপনার একটি কমেন্ট আমার লেখার আগ্রহ আরো বাড়িয়ে দিবে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে দিবেন অন্যদের জানার সুযোগ করে দিবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url