ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের গোড়া শক্ত করা ও চুল পড়া বন্ধ করার

প্রিয় পাঠকগণ চুলের গোড়া শক্ত করা ও চুল পড়া বন্ধ করার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো লম্বা সুন্দর ঘন কালো চুল পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না তাই ত্বকের পাশাপাশি চুলের যত্নের জন্য সঠিক নিয়ম জানা উচিত।

আমার এই আর্টিকেলটিতে চুলের যত্ন অনেক তথ্য পাবেন যে তথ্যগুলো চুলের যত্নের জন্য উপকারী সেজন্য শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করার জন্য ধন্যবাদ।

মানুষের শরীরের অন্যতম আরেকটি অংশ হচ্ছে চুল তাই শরীরের অন্যান্য অংশের মতো চুলের যত্নে সচেতন হওয়া উচিত চুলের ও ক্ষয় এবং ভাঙা গড়া রয়েছে তাই চুলের যত্নে যথাযথ মনোযোগী হওয়া উচিত যাতে করে চুল শক্ত মজবুত থাকে এবং ভেঙে না যায
  • ভূমিকাঃ
  • চুল পড়া বন্ধ ও চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়ঃ
  • চুল পড়া বন্ধ আটটি ঘরোয়া উপায়ঃ
  • চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়ঃ
  • কি কি খাইলে চুলের গোড়া শক্ত হয়ঃ
  • মেয়েদের সঙ্গে সঙ্গে ছেলেদের চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়ঃ
  • দ্রুত চুল লম্বা করার সেরা উপায়ঃ
  • সপ্তাহে কত দিন তেল দেয়া উচিতঃ
  • চুলে তেল দেওয়ার নিয়মঃ
  • লেখক এর মন্তব্যঃ 

ভূমিকা:

ঘন কালো রেশমি চুল সবাই পছন্দ করে কিন্তু চুল বলতে শুধু শক্ত মোটা ঘন নয় বরং চুলের বিভিন্ন ধরনের রয়েছে যেমন তরঙ্গায়িত চুল কোঁকড়ানো চুল সোজা চুল কারলিং চুল লম্বা ঘন চুল ইত্যাদি তবে একই রকম চুল পছন্দ না কেউ কেউ লম্বা চুল পছন্দ করে কেউ কেউ খাটো চুল পছন্দ করে কেউ কালো চুল পছন্দ করে কেউ।

আমরা মডার্ন যুগে বসবাস করছি আমরা ইচ্ছে স্বাধীন ভাবে কৃত্রিম ওপারে চলে বিভিন্ন ধরন পাল্টাতে পারেন মর্ডান প্রসাধনে চুলের জন্য একদমই সুবিধা জনক নয় বরং ক্ষতি করা এসব প্রসাধনের ব্যবহারের কারণে বর্তমান সময়ে চলে নানান মুখের সমস্যা হয় যেমন চুল ঝরে যাওয়া চুল ভেঙে পড়া চুল উঠে যাওয়া খুবই ভয়ঙ্কর।

অকারণে টাকা খরচ করে এসব চকচকে প্রসাধনী না কিনে যদি পুষ্টিকর খাবার কিনি যেগুলো চুল এবং স্বাস্থ্য উভয়ের জন্য প্রযোজ্য সেটাই মঙ্গলজনক এবং লাভজনক বলে মনে করি এছাড়াও স্বাস্থ্য এবং চুল দুটোই ভালো থাকবে চুলের যত্ন করার জন্য। 

প্রকৃতিতে অসংখ্য উপাদান রয়েছে আর আমার মতে সেগুলোই চুলের জন্য ভালো ফল দেয় চুলকে ভালো রাখে চুল পড়া বন্ধ করার উপায় চুলের গোড়া শক্ত রাখে ঘন এবং কালো করার জন্য খুবই উপযোগী হয়ে ওঠে।

চুল পড়া বন্ধ ও চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়:

রোজ ১০০ টি থেকে 50 টি চুল পড়া স্বাভাবিক কারণ একটি চুলের জীবনকাল দুই থেকে আট বছর কিন্তু যখন অস্বাভাবিকভাবে চুল পড়ে যায় সেটা কিন্তু চিন্তার বিষয় সেজন্য চুলের যত্ন করতে হবে এবং চুলের যত্নের বেশ কিছু উপাদান রয়েছে সেগুলো খুবই প্রাকৃতিক আমরা তা ব্যবহার করে আমাদের জনকে শক্ত মজবুত রাখতে পারি চল নিজে জেনে নেওয়া যাক।

চুল পড়া বন্ধের আটটি ঘরোয়া উপায়ঃ

  • অ্যালোভেরা এবং নারকেল তেল:

চুলের যত নিতে এলোভেরা এবং নারকেল তেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ অ্যালোভেরা ও নারকেল তেল দিয়ে তৈরি করে নিন হেয়ারমাক্স পরিমাণ মতো নারকেল তেল নিয়ে তাতে কিছুটা অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে নিন এরপর উপকরণ দুটি খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন ভালো ফলাফল পেতে মার্কস টি রাতের বেলা ব্যবহার করুন। 

সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি দিয়ে ভালো করে মাথা ধুয়ে ফেলুন এতে আপনার চুল পড়া অনেকটাই কমে যাবে।
 
  • পেঁয়াজের ব্যবহার:
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ পেঁয়াজে রয়েছে ভিটামিন সি ওবি-৬ যার জন্য চুল পড়ার রোধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এলোভেরা সঙ্গে পেঁয়াজের মিশিয়ে মাখলে উপকার পাবেনকালোজিরার তেল কালোজিরার বীজ থেকে তেল পাওয়া যায়। 

কালোজিরা তেল মানব শরীরের জন্য উপকারী জিনিস এতে রয়েছে লৌহ ফসফরাস ফসফেট কালোজিরা তেল 100% কার্যকরী ১০ দিনে চুল পড়া বন্ধ নতুন চুল গজাবে চুলকে কালো সিল্কি ও ঘন করে তুলবে।

  • মেথি ব্যবহার:

মেথি ব্যবহারে চুল পড়া বন্ধ করতে আরেকটি কার্যকরী উপাদান ব্যতীত দ্রুত চুল লম্বা করতেও কাজ করে আপনি যদি চান যে চুল পড়া বন্ধ হোক এবং নতুন চুল গজাবে তাহলে মেথি নিয়মিত ব্যবহার শুরু করুন নীতিতে থাকে পর্যাপ্ত প্রোটিন যা মাথার ত্বকের সাহায্য করে এতে রয়েছে ভিটামিন সিপটাশিয়াম যা চুলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

  • উষ্ণ তেল ব্যবহার:

উষ্ণতৈল ব্যবহারের ফলে চুল উঠে যাওয়া কার্যকরী উপায় হিসেবে কাজ করে চুলের গোড়ায় উষ্ণতায় মেসেজ করান সুখ প্রাচীনকাল থেকে উপমহাদেশের চুলের যত্নের তেল ব্যবহার করা একটি স্বাভাবিক ও সাধারণ ব্যাপার নারিকেল তেল বাদাম সরিষা প্রকৃতিতে চুলের যত্নে যুগ যুগ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

  • চিরন এর ব্যবহার:

চুল আঁচড়ানোর জন্য মোটেও প্রশস্ত তাদের পরিস্কার চিরুনি ব্যবহার করুন তাদের চুল ছিঁড়ে যা প্রবণতা কমে এরপর স্বাভাবিক চিরুনি দিয়ে চুল সাজানোর বাধানোর কাজ করতে পারেন মনে রাখবেন নিয়মিত আপনার চিরুনি পরিষ্কার করতে হবে কারণ চুল পড়ার জন্য অপরিষ্কার চিরনির ফলে মাথার ত্বকে খুশকির প্রকোপ বাড়ে। 

  • ভেজা চুল আঁচড়ানো:

ভেজা চুল আঁচড়ানো বন্ধ করুন চুল পড়া দ্রুত কমে যাবে চুল ভিজা থাকা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম থাকে ফলে চিরুনি করলে চুল বেশি উঠে বাল ছেড়া যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে চুল শুকিয়ে গেলে বা অল্প ভিজে থাকা অবস্থায় চিরুনি করুন।

  • নিয়মিত চুল ছাটাই:

চুলের নিচের অংশ ভেঙে যাওয়া আঘাত থাকলে তা চুলের বৃদ্ধির পথে বাধা সৃষ্টি করে তাই প্রতি 6 থেকে আর সপ্তাহে একবার করে চুল আগাছাটাই করা প্রয়োজন এতে চুল বাড়তে পারে ও চুল পড়া কমে যায়।

চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়:

বেশি বেশি পানি পান করা

চুলের গোড়া মজবুত রাখতে চাইলে শরীরে পানির ঘাটতি দূর করতে হবে প্রতিদিন অন্তত আর গ্লাস পানি পান করুন এটি আপনার চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে এবং চুলের গোড়া শক্ত ও মজবুত করবে।

  • অলিভ অয়েল:

অলিভ অয়েল এর সাথে পাঁচ থেকে চার ফোটা টির অয়েল মিশিয়ে স্কাল্পে লাগিয়ে তা কমপক্ষে 20 থেকে 30 মিনিট অথবা সারারাত্রে এসে পরের দিন শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন এতে করে চুলের গোড়া মজবুত।

  • চুল পড়া বন্ধ হবে এবং নতুন চুল গজাবে শস্য:

বাদামি চাল এবং ওটস ভিটামিন বি ভালো উৎস যা খেলে চুলের গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করবে।

  • নিম পাতা: 

নিমপাতা কয়েকদিন রোদে শুকিয়ে গুড়ো করে নিন এর পর লেবুর রসের সঙ্গে নিমপাতার মিশিয়ে নিন তারপর এই পেজটিকে ৩০ মিনিট মাথায় রাখুন এবং ধুয়ে ফেলুন এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে চুলের গোড়া মজবুত হবে।

  • আমলকি: 

আমলকিতে ভিটামিন সি এম আই এসিড চুলের গোড়া মজবুত করে দুই চামচ আমলকি গুড়া এক চামচ কেশর পাতার রস এবং নীতি ভেজা পানি এক চামচ একত্রে একটি কাঁচের বাটিতে নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন পেজটি চুলের গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে এক ঘন্টা পর ধুয়ে ফেলুন।

কি কি খাইলে চুলের গোড়া শক্ত হয়ঃ

  • গাজর: 

গাজর প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ থাকে চুলের গোড়া শক্ত করতে ভিটামিন এ এর উৎস হিসেবে জুড়ি মেলা ভার আপনার ডায়েটে সূর্যমুখী বীজ গৃহদই ব্ল্যাকবেরি অরগান মি ড কোলাজেন এবং মসুর ডাল এর মত খাবার অন্তর্ভুক্ত রাখা উচিত ।

  • ডিম: 

ডিমে রয়েছে ভিটামিন বি যা চুল লম্বা এবং ঘন করতে সাহায্য করে তাছাড়া ডিমে রয়েছে ভরপুর।

  • ক্লোটিন যা চুলের গোড়া শক্ত করেবাদাম

কাজুবাদাম কাঠবাদাম চিনা বাদাম পোস্ত বাদাম এগুলোতে অধিক পরিমাণে বায়োটিন থাকে যা দ্রুত চুল।বৃদ্ধি করে এবং চুলের গোড়া মজবুত ও শক্ত করেওটস ।

জিংক ওমেগা সিক্স ফ্যাট অ্যাসিড আয়োজন ও পলিয়ন সেচুরি ফ্যাটি এসিডের মত পুষ্টি উৎপাদন রয়েছে ওটসে প্রতিদিন এক বাটি করে খাবেন এতে করে চুল ঘন শক্ত ও মজবুত হবে ।

  • আমলকি: 

চুলের জন্য অতিব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান হচ্ছে আমলকি নিয়মিত আমলকি খেলে চুলের গোড়া শক্ত হয় চুল ঝরে না চুল দ্রুত বড় হতে সাহায্য করে ।

  • পাকা টমেটো: 

পাকা টমেটোতে রয়েছে অ্যান্টি এক্সিডেন্ট জামাদার স্কেলপে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয় চুলের ফলিকল সিস্টমুলটেড হয় একটি পাকা টমেটো দিয়ে জুস বানিয়ে খেয়ে নিন দেখবেন অনেক উপকার ।

  • পালং শাক: 

ভিটামিন ও নানা খনিজ উপাদানের সমৃদ্ধ পালং শাক এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম লৌহ ওমেগা ফ্যাটি এসি ড পালং শাক হালকাভাবে সেদ্ধ করে একটি নুন মরিচ দিয়ে যেমন খাওয়া যায় তেমনি বাহারে নানা পদে রান্না করেও খাওয়া যায় পালং শাক আর কেবল পালং শাকই নয় এমন চুলের জন্য ভালো উপাদান ।

  • অ্যাভোকাডো: 

অ্যাভোকাডো আমাদের শরীরে ভিটামিন ই এর মাত্রা বাড়ায় ভিটামিন নিয়ে আমাদের চুলকে সূর্যের ক্ষতিকারক রশি থেকে রক্ষা করে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।

মেয়েদের সঙ্গে সঙ্গে ছেলেদের চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়ঃ

ছেলেদের সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো চুল ত্বকের যত্নের ব্যাপারে অনিয়া থাকলে চুলের যত্নের ব্যাপারে তারা কিন্তু বেশ সচেতন ছেলেদের চুলের স্টাইলিং এর জন্য তারা বাজারে অনেক ধরনের হেয়ার ক্রিম বা জেল পাওয়া যায় এতে অনেক ক্ষতিকারক রাসায়নিক থাকে।

যা দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে চুলের ক্ষতি করে প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন করতে হবে মেয়েদের চুলের যত্নের সাথে ছেলেদের চুলের যত্ন খুব একটা পার্থক্য নেই তবুও ছেলেদের চুলের যত্নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টিপস রয়েছে সেগুলো নিচে জেনে নিন।

  • শক্ত করে চুল না বাধা বা নিয়মিত চুল ড্রিম করা
  • চুল পড়া ঠেকাতে পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা
  • চুলের পুষ্টি যোগাতাসপ্তাহে অন্তত দুই দিন তেল ব্যবহার করা
  • মাঝে মাঝে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা

অকালে টাক মাথা হতে না চাইলে এবং চোরের সুন্দর্য ধরে রাখতে চাইলে অ্যালকোহল এবং ধূমপান অবশ্যই এড়িয়ে চলুন।

মেয়েদের নেই ছেলেরাও চুলের যত্নে কালোজিরা নিমপাতা মেহেদি পাতা পাতা মেথি গ্রিন টি য়াজ রসুনের রস অ্যালোভেরা ভিটামিন ই ক্যাপসুল এবং টক দই এসব কিছুই আলাদাভাবে প্রসেস করে হেয়ার মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।


দ্রুত চুল লম্বা করার সেরা উপায়ঃ
 

লম্বা চুল ভালোবাসে না এমন মানুষের তালিকা খুঁজে পাওয়া যাবে না অর্থাৎ সব মেয়েদেরই স্বপ্ন চুল লম্বা হওয়া বিভিন্ন কারণে বাহারি তেল হেয়ার প্যাক সৌন্দর্য বৃদ্ধির নামে ক্ষতিকারক প্রসাধনী ব্যবহার করে চুলের বৃদ্ধিকে লাভ করছেন চলুন লম্বা চুল পেতে হলে করণীয় ওগুলো কি জেনে নেওয়া যাক।

লম্বা চুল পেতে চাইলে নিয়মিত তেল মালিশ করতে হবে তেল দিয়ে মাথার ত্বকে মেসেজ করতে হবে ফলের মাথা রক্ত সঞ্চালন বাড়বে চুলের গোড়াতে পুষ্টি যোগাবে চুলের বৃদ্ধি দ্রুত হবে এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চুলের বৃদ্ধি নিশ্চয়তা করনের জন্য ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর স্ট্রিম করালে চুলের আগা ফাটা সমস্যা দূর হবে এবং চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবদ্রুত চুল বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ক্যাস্টর অয়েল রাইসিলায়ণিক এবং ওমেগা ফ্যাটিন এসিড সমৃদ্ধ যা মাথার ত্বকে মালিশ করা হলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে।

ও চুলের বৃদ্ধি দ্রুত হয়চুলের বৃদ্ধিতে আপেল সিডার ভিনেগার পান করতে পারেন এটা ও চুল ও শরীরে দুইয়ের জন্য খুবই উপকারনিয়মিত মাথা মালিশ করা চুল বৃদ্ধির অন্যতম একটি উপায় কারণ মাথার মালিশ করলে ক্যাল্পের রক্ত চলাচল ঠিক থাকে ফলে চুলের বৃদ্ধি নিশ্চিত হয় মাথার মাঝখান থেকে শুরু করে চলে শেষ পর্যন্ত মালিশ করতে হবে তেল ছাড়া বাতেল দিয়ে যেকোনোভাবে মালিশ করতে পারেন।

সপ্তাহে কত দিন তেল দেওয়া উচিত?

চুলে নিয়মিত তেল লাগানো উচিত হালকা কুসুম গরমের জন্য এবং চুলের জন্য বেশ উপকারী কারণ চুলের খাদ্য হলো তেল সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার চুলে তেল লাগাতে হবে তেল দেওয়ার পর কখনো তুলে যুক্ত জায়গায় যাবেন না।

আয়ুর্বেদিক গ্রুপ বিশেষজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের মতে চুল যেমনই হোক শুষ্ক বা তৈলাক্ত নিয়মিত তেল ব্যবহার না করলে খুশকি বেড়ে যাবে চুল পড়ে যাবে রুক্ষ হয়ে যায় শ্যাম্পু করার আগে বা গোসলে যাওয়া ৩০ মিনিট আগে চুলে তেল ব্যবহার করে আগে চুলে তেল ব্যবহার করে।


কাপ মেসেজ করলে স্কার্টের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে হলে চুল ভালো থাকবে মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধির অন্যতম অংশ হলো চুল যথাযথ যত্নের অভাবে আমাদের চুলে আদ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হয়ে নষ্ট হয়ে যায় এর কারণও রয়েছে যেমন ঠিকমতো সম্পন্ন করা সময় মতো তেল না দেওয়া যত্ন করে এরকম অনেক কারণ রয়েছে।

চুলে তেল দেওয়ার নিয়ম:

প্রথম থেকেই ঘষে ঘষে মাথায় তেল মাখবেন না প্রথমে আঙ্গুল ঢুকাইতে নিয়ে মাথায় তালেতে মেখে নিন এরপর ধীরে ধীরে হালকা হাতে মেসেজ করুনজট লাগা চুলে তেল দিতে বসবেন না আগে চুলে জট খুলে নিন তারপরে আলতো করে চুলে তেল ব্যবহার করুনবা উঁচু করে বেঁধে রাখবেন না ।

এতে চুল পড়া সম্ভাবনা থাকে২৪ ঘন্টার বেশি চুলে তেল দিয়ে রাখবেন নাতেল লাগানোর পর মোটা তো আগে গরম পানিতে ভিজিয়ে নিলে মাথায় পেচিয়ে নিন তোয়ালের গরম ভাবে লোমকূপের ভিতর থাকা ময়লা বের হয়ে আসবে এভাবে চুলের ভেতর তেলের পুষ্টিগুণ যাবে।

লেখক এর মন্তব্যঃ


প্রিয় পাঠক পাঠিকা চুলের যত্নের সম্পর্কিত তথ্য আপনাদের কাছে তুলে ধরেছেন চুলে কিভাবে তেল দিবেন শ্যাম্পু করবেন ইত্যাদি বিষয় আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আশা করি ।

আপনাদের আমার আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লেগেছে পড়ে এই আর্টিকেলটি পরে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনাদের পরিচিত জন্মের কাছে শেয়ার করুন এবং একটি মন্তব্য করে যান এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটির নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url